https://www.youtube.com/channel/UCMrXkqBzR71QsTxuwIJalGg Sayef Reyadh - Programming Made Simple ( Java python c, c++, data structure algorithm etc in Bangla // https://github.com/me-shaon/bangla-programming-resources/blob/master/blog-list.md // https://github.com/me-shaon/bangla-programming-resources everything https://pythonbangla.com/ beginner, advance, Jango http://www.banglacodingtutor.com/ contest c java https://nahincdr.blogspot.com/2018/12/programming-resources-in-bangla.html cse all http://www.artofcse.com/courses web design development https://www.sattacademy.com/cprogramming/c_pointers.php web bangla like w3school http://w3programmers.com/bangla/tag/python-programming-bangla-ebook/ php etc https://www.wdguideline.com/ skill tester for web development http://www.shafaetsplanet.com/ article https://www.codeshikhi.com/ fresher http://www.studywithanis.com/ https://learntocodewith.me/posts/code-for-free/ English web resources https://www.tutorialspoint.com/tutorialslibrary.htm
অনলাইনে ইনকাম করার ৫০ উপায়। অনলাইন থেকে আপনি যদি ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে। যারা অবশ্য নতুন কাজ শুরু করেছেন তাদের অবশ্যই আগে কাজ ভালো করে শিখে তারপর অনলাইন এ রিমোট কাজে আসা উচিত। আজ ঐ সব বিষয় গুলা নিয়ে আলোচনা করবো কি কি উপায়ে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারেন। 1. Youtubing: ইউটিউবিং হচ্ছে আপনি নিজেই যেকোনো বিষয় নিয়ে ভিডিও বানিয়ে তা ইউটিউব এ পাবলিশ করবেন অবশ্যই তা ভিসিটরদের চাহিদা অনুযায়ী ও ইউটিউব কর্তৃপক্ষের রুলস অনুযায়ী। পরবর্তীতে আপনার চ্যানেল এর ভিডিও এর ভিউ ও সাবস্ক্রাইব যত ভালো হবে ইউটিউব এ আপনি ততো ভালো ইনকাম করতে পারবেন। 2. Google Adsence: ব্লগিং এর মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন ভাবে ইনকাম করতে পারেন তার মধ্যে গুগল এডসেন্স অন্যতম। আপনি আপনার ব্লগ এ ভিসিটরদের চাহিদা অনুযায়ী কনটেন্ট পাবলিশড করবেন তারপর ঐ কনটেন্ট এর মধ্যে গুগল অ্যাড বসিয়ে সেই অ্যাড থেকে ক্লিক ও ইম্প্রেশন থেকে ইনকাম আনতে পারেন। 3.Article writing: যেকোনো ওয়েবসাইট এ আর্টিকেল দরকার হয় কম বেশি। তাই আর্টিকেল রাইটারদের ডিমান্ডটা একটু বেশি। আপনি চাইলে আর্টিকেল রাইটিং করেও ইনকাম করতে পারেন। 4.CPA Marketing: CPA বা কস্ট পার অ্যাকশন দিয়ে আপনি ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন যদি আপনি ওয়েবসাইট থেকে ভিসিটরদের রেজিস্ট্রেশন বা সাইন আপ করাতে পারেন তাহলে আপনি এর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। 5. Web Develo[pment: ওয়েব ডেভেলপ এর ব্যাক এন্ড ও ফন্ট এন্ড ২ ধরনের কাজ হয়ে থাকে আপনি যেকোনো একটির মাধ্যমে ইনকাম করতে পারেন। 6. Graphics Designing: গ্রাফিকস এর মধ্যে আপনি বিভিন্ন সেক্টর আছে যেমন লোগো ডিসাইন, ফটোশপ ইলাস্ট্রেটর এই গুলোর যেকোনো একটির কাজ শিখে অনলাইনে ইনকাম করতে পারবেন। 7. Affiliate Marketing: এফিলিয়েট মার্কেটিং আপনি ২ ভাবে করতে পারেন যেমন ব্লগ করে আমাজন সহ ebay, কমিশন জংশন আরো অনেক প্লাটফ্রম। ভিডিও কনটেন্ট এর এফিলিয়াটে মধ্যে আলিবাবা অন্যতম। 8. SEO: অর্গানিকভাবে আপনার ওয়েবসাইট এ ভিসিটর আনতে এসইও প্রধান মাধ্যম। আপনি ক্লায়েন্ট এসইও র মাধ্যমে সহজেই ইনকাম করতে পারেন। যেমনঃ আপওয়ার্ক, ফ্রীলান্সার, ফাইবার ইত্যাদি মার্কেটপ্লেস এর মাধ্যমে আপনি ইনকাম করতে পারেন। 9. Individual Affiliate Marketing: আপনি সহজেই বিভিন্ন ইন্ডিভিজুয়াল কোম্পানি থেকে এফিলিয়েট লিংক এর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারেন। এটি এফিলিয়েট নেটওয়ার্ক থেকে ভিন্ন যেমন আপনি চাইলে blue host, HostGator, Flipkart, AWeber, SEMRush মার্কেটিং করে ইনকাম করতে পারেন। 10. Data Entry : ডাটা এন্ট্রি মাধমেও আপনি সহজেই ইনকাম করতে পারেন। পিডিএফ থেকে ওয়ার্ড ফাইল এ কনভার্ট বা ওয়ার্ড থেকে এক্সেল শিট এ কনভার্ট করার মাধ্যমে সকল তথ্য সঠিকভাবে বসানোর মাধ্যমে কাজ সম্পাদণ করে ইনকাম করতে পারেন। 11. Stock Photography: আপনি যদি ভালো ছবি তুলতে পারেন তাহলে আপনি বিভিন্ন ব্লগার ও অন্যান্য ওয়েবসাইট এ আপনার ছবি বিক্রি করতে পারেন। যেমনঃ শাটারস্টক এর মতন ওয়েবসাইট। ১২) Writing review: অনলাইন এ আপনি বিভিন্ন ওয়েবসাইট এর জন্য রিভিউ লিখে ইনকাম করতে পারেন। যেমনঃ রেস্টুরেন্ট; প্রোডাক্ট 13) Freelancing Gig : ফ্রীল্যাংসিং গিগস তৈরী করে আপনি রিমোটলি জব করতে পারেন। যেমনঃ আপনি চাইলেই ফাইভার, আপওয়ার্ক ও অন্যান্য মার্কেট প্লেস এ কাজ করতে পারেন। 14) URL shortner: আপনি ইউআরএল শর্ট সার্ভিস দিয়েও ইনকাম করতে পারেন যেমন bitly ও গুগল ইউআরএল শর্টনার এর মাধ্যমে। 15) A Software, An App or A Web Solution: আপনি যদি সল্যুশন নিয়ে আসতে পারেন কোনো সফটওয়্যার, app অথবা ওয়েব সল্যুশন নিয়ে তাহলে ঐ সল্যুশন এর মাধ্যমে আপনি অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারেন। 16) SEM: সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং (SEM) হচ্ছে SEO'র বর্ধিত রূপ। এই ক্ষেত্রে আপনি SEO সাথে মার্কেটিংটাকেও ফোকাস করবেন। 17) ইমেইল মার্কেটিং: ইমেইল মার্কেটিং টা আসলে নিউস লেটার এর মতন আপনি লিস্ট করা মেইল আইডি গুলায় মেইল করবেন ভবিৎষততে তাদেরকে কনভার্ট করে প্রোডাক্ট সেল করার জন্য। 18) Email list or Database Selling: আপনার কাছে থাকা ইমেইল লিস্ট মার্কেটেরদের কাছে বিক্রি করতে পারেন। হাজার হাজার ইমেইল লিস্ট থাকতে পারে আপনার কাছে কিন্তু লিস্টটি যদি রিলেভেন্ট না হয় তাহলে তো তা থেকে ইনকাম করতে পারবেন না। 19) Social Media Marketing: আপনি যদি সোশ্যাল মিডিয়া সাথে পরিচিত থাকেন তাহলে ইউটুব, ফেইসবুক, টুইটার এর মাধ্যমে আপনি মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনি ইনকাম করতে পারেন কারণ অনেক কোম্পানি আছে যারা সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটটার খুঁজে। 20) Domain Flipping: আপনি যদি ভালো নাম দেখে ডোমেইন কিনে রাখতে পারেন তবে সেই ডোমেইন আপনি ১০ থেকে ২০ গুন্ দামে বিক্রি করতে পারবেন। 21) WordPress Plugins: বিভিন্ন কোম্পানি তাদের ওয়েবসাইট এ ওয়ার্ডপ্রেস প্লাগিন ব্যবহার করে থাকে। ওয়েবসাইট ডিসাইন এর ক্ষেত্রে বিভিন্ন কোম্পানি এক্সপার্টদের নিয়ে থাকেযারা কিনা ওয়ার্ডপ্রেস প্লাগিন সমন্ধে জানে। তাই আপনি ওয়ার্ডপ্রেস প্লাগিন এক্সপার্ট হয়েও অনলাইনে ইনকাম করতে পারেন। 22) Website Flipping: এইটি ডোমেইন ফ্লিপিং এর মতন কিন্তু এই ক্ষেত্রে আপনাকে একটি ওয়েবসাইট এ ভালো কনটেন্ট দিতে হবে SEO করতে হবে; সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করতে হবে তারপর যখন ঐ ওয়েবসাইট থেকে আপনি ভালো সেল পাবেন বা ভালো ট্রাফিক আশা শুরু করবে তখন আপনি ২০ থেকে ৩০ গুন্ বা তার থেকে বেশিতে বিক্রয় করতে পারেন। 23) Coding Services: আপনি চাইলে কোডিং করেও ইনকাম করতে পারেন সেই ক্ষেত্রে আপনাকে কোডিং করা ও প্রব্লেম হলে সল্ভ করতে হবে 24) Web Designing with PHP: PHP-তে ওয়েব ডিসাইন করা তা কিন্তু সম্পূর্ণ আলাদা ওয়ার্ডপ্রেস প্লাগিন থেকে। আপনাকে কোডিং, ডিসাইন ও টেস্টিং এর জন্য আলাদা টীম রাখতে হবে। 25) Developing Mobile Apps: আন্দ্রিয়ড ও IOS ডিভাইস এর জন্য এপ্স ডেভেলপ করেও আপনি ভালো ইনকাম করতে পারেন অনলাইন থেকে। 26) Transcription: এই জবটি অনলাইনে সহজলভ্য। আপনি এক মাধ্যম থেকে অন্য মাধ্যমে ট্রান্সক্রিপশন করেও ইনকাম করতে পারেন। সেক্ষেত্রে মেডিক্যাল ট্রান্সক্রিপশন বেশি পাওয়া যায়। 27) Tech Support: বড় বড় কর্পোরেট কোম্পানিগুলা অনেক সাপোর্ট আউটসোর্স করে থাকে তার মধ্যে টেক সাপোর্টটি বেশি। 28) Web Assistant or Virtual Assistant: আপনি অনলাইন এ ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্স হিসেবেও কাজ করে ইনকাম করতে পারেন। আপনি মিটিং ও প্রেসেন্টেশন এর ডাটা প্রদানের মাধ্যমে ওয়েব অ্যাসিস্ট্যান্স এর কাজ করতে পারেন। 29) Surveys and Form Filling: বিভিন্ন ওয়েবসাইট আপনাকে দিয়ে বিভিন্ন জরিপের ফরম ফিলআপ করিয়েও আপনি অনলাইন এ ইনকাম করতে পারেন। 30) Online Focus Group: গুগল ও মাইক্রোসফট কোম্পানি গুলা তাদের ইউসারদের থেকে ফিড ব্যাক নিতে চায়। আপনি সেই ফিডব্যাক নিতে তাদের সহায়তার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারেন। 31) eBooks: ই-বুক বানিয়ে বিক্রির মাধ্যেমে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারেন। ধরুন আপনি ডগ ট্রেনিং নিয়ে ভালো জানেন আপনি ডগ ট্রেনিং এর উপর ই-বুক লিখেও ইনকাম করতে পারেন। 32) Sharing Content: আপনি যদি এমন কনটেন্ট তৈরী করতে পারেন যেটা ভাইরাল হবে তাহলে আপনি এমন কনটেন্ট বানিয়ে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারেন। তবে মনে রাখবেন কনটেন্ট যেন ইউনিক হয়। 33) Membership Sites: এমন সাইট তৈরি করলেন যেখানে প্রব্লেম সল্ভ করা হয়। যখন ট্রাফিক বৃদ্ধি পাবে তখন আপনি মেম্বারশিপ চার্জ এর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারেন। 34) Revenue Sharing Sites: আপনি যদি এক্সপার্ট হয়ে থাকেন যেকোনো বিষয়ে তাহলে আপনি গুগল এডসেন্স বা এফিলাট এর মাধকে ইনকাম করতে পারেন। এমন অনেক সাইট আছে যেখানে আপনি আপনার এক্সপেরিন্স শেয়ার করে ইনকাম করতে পারেন। শুধু সাইন আপ করে লিখা শুরু করুন। যেমন : InfoBarrel.com, HubPages, Xomba, Snipsly 35) Desktop Publishing: আপনি ফটোশপের মাধ্যমে ম্যাগাজিনে ফন্ট পেজ ডিসাইন, পাবলিকেশন্স এ ডিসাইন করে সহজেই ইনকাম করতে পারেন। 36) Selling Old Books Online: আপনার যদি পুরাতন বই থাকে তাহলে আপনি BookScouter এর মাধ্যমে বই বিক্রি করতে পারেন। আপনাকে IBNS নম্বর ব্যবহার করার পর সেলিং প্রাইস এর বিড করতে দেয়া হবে। 37) Make Money Selling Gadgets: আপনি ল্যাপটপ, iphone, অন্যান্য গ্যাজেটস বিক্রয় করে ইনকাম করতে পারেন। সেই ক্ষেত্রে আপনি কম টাকায় গ্যাজেটস কিনে কিছু বেশি মূল্যে অনলাইনে সেল দিতে পারেন। 38) Stock Trading: আপনি ব্রোকারেজ এর মাধ্যমে স্টক, মিউচুয়াল ফান্ড ট্রেডিং এর মাধমেও ইনকাম করতে পারেন। 39) Forex Trading: আপনি ফরেক্স ট্রেডিং এর মাধমেও ইনকাম করতে পারেন যদিও কিছু দেশে এই ট্রেডিং নিষিদ্ধ। 40) Sponsoring Links and Sponsored Post: আপনি আপনার ওয়েবসাইট থেকে লিংক স্পন্সরড বা পোস্ট স্পন্সরড করে ইনকাম করতে পারেন। 41) Paid or Sponsored Tweet: আপনি অন্যের হয়ে টুইট করেও ইনকাম করতে পারেন। অনলাইন এ এমন কোম্পানি আছে যারা স্পন্সরড টুইট টাকার বিনিময়ে করিয়ে থাকে। 42) Facebook Paid to Like: আপনি ফেসবুক লাইক এর মাধ্যমেও ইনকাম করতে পারেন তবে এরকম জব অনেক কম এবং ইনকামও কম। 43) Product Testing: অনেক কোম্পানি আছে তারা আপনাকে প্রোডাক্ট দিবে আপনি ব্যবহার করে তাদের ডেটাইলেড দিয়ে মেইল করবেন তারা এই ফিডব্যাক এর বিনিময় আপনাকে পেইড করবে। 44) Domain Name and Hosting Service: আপনি ডোমেইন নাম ও হোস্টিং সার্ভিস সেল করেও অনলাইনে ইনকাম করতে পারেন। 45) Playing Online Games: অনলাইন গেম খেলেও অপি ইনকাম করতে পারবেন। অনেক কোম্পানি আছে অনলাইন এ গেম বানায় তারা চায় তাদের গেম মানুষ খেলুক ও সমস্যা থাকলে তাদের ফিডব্যাক দিক। 46) Online Beta Version Software Testing: অনেক কোম্পানি আছে যাএকটি সফটওয়্যার মার্কেট এ ছাড়ার আগে সফটওয়্যারটি টেস্ট করতে hire করে থাকে। আপনি সফটওয়্যার টেস্টিং করেও অনলাইন এ ইনকাম করতে পারেন। 47) Selling Insurance Online: ইন্সুরেন্স কোম্পানি এর বদলে আপনি তাদের ইন্সুরেন্স সেল করে দিতে পারেন যার মাধ্যমে আপনি ইনকাম করতে পারেন। 48) Ecommerce Site: ই-কমার্স সাইট গুলা এখন কেনা বেচায় বেশ জনপ্রিয়। আপনি আপনার লোকাল মার্কেটকে টার্গেট করে ই-কমার্স সাইট তৈরী করতে পারেন এবং সহজেই ইনকাম করতে পারেন। 49) Buying and Selling on Craigslist, Quikr etc: আপনি কোনো প্রোডাক্ট Craigslist বা Quikr থেকে কম দামে কিনে Craigslist মতন অন্যান্য সাইট এ সেল করে ইনকাম করতে পারেন। 50) Car/Bike Review/Comparison Portal: গাড়ি ও বাইক বিক্রয় করা পোর্টাল গুলা অনেক বেশি পপুলার। গাড়ি অনেকে নতুন নতুন মডেল কিনতে চায়। কেনার আগেই তারা রিভিউ দেখে নিতে চায়। আপনি রিভিউ এর মাধমেও ইনকাম করতে পারেন। Collected from internet.
কম্পিউটার প্রোগ্রামার হওয়ার জন্য গণিতের কোন কোন টপিকগুলি সম্পর্কে জ্ঞান থাকা প্রয়োজন?
কেমন প্রোগ্রামার হবেন?
ওয়েব ডেভেলপার - যোগ, বিয়োগ, গুন, ভাগ আর মডুলো ভাগের বেশি লাগবে না মনে হয়। বীজগণিতের সাধারণ জ্ঞান লাগবে, যদি HTML/CSS নিয়ে ঘাটাঘাটি করতেই হয়, তাহলে কোন Asset কোন Coordinate এ বসাবেন সেটা তো কমপক্ষে বুঝতে হবে
সফটওয়্যার ডেভেলপার/সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার/গেম ডেভেলপার - Discrete Mathematics, Linear Algebra, Laplace Transform, Ordinary Differential Equation, Vector Calculus in 2D and 3D - মানে পুরো ক্যালকুলাসের ট্র্যাক শেষ করতে হবে।
ডেটা সায়েন্স/মেশিন লার্নিং - Vector Calculus, Statistics and Probability, Linear Algebra (for some projects)
Cryptography - এটা শুধু নামেই প্রোগ্রামিং, ভেতরের সবকিছুই গণিতের মাল মশলা। এদেরকে বলা হয় Code Maker & Code Breaker। আপনি যদি ক্রিপ্টোগ্রাফিক অ্যাল্গরিদম ডেভেলপমেন্টের দিকের কিছু একটা নিয়ে কাজ করেন তাহলে আপনাকে Number Theory এর ১৪ গোষ্ঠী উদ্ধার করতে হবে। এছাড়াও ভেক্টর ক্যালকুলাসের জ্ঞান লাগতে পারে। একটা প্রোগ্রাম লিখে শেষ করার পর দেখবেন প্রোগ্রাম কোথায় লিখলেন, অর্ধেকের বেশি অঙ্কই করেছেন।
সবশেষে বলব, যেমন প্রোগ্রামিংই করুন না কেন, প্রোগ্রামিং তো পুরোটাই লজিক। লজিক মানেই গণিত, যেকোনো প্রোগ্রামিং ফিল্ডে কিছু না কিছু গণিত থাকবেই।
অনন ভৌমিক (Awnon Bhowmik), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এ/তে গণিত নিয়ে পড়াশোনা করেছেন
যদি আপনি USA এর মিথ্যা তথ্য সম্বলিত পেপাল একাউন্ট ব্যবহার করছেন যার কারণে আপনার একাউন্ট কোনো কারণে লিমিট হয়ে গেলে আপনি আর কখনোই আপনার পেপাল ডলার এবং পেপাল একাউন্ট ফেরত পাবেন না।
তাই, আমরা আপনাকে মালয়েশিয়ান প্রিপেইড রেমিটেন্স ভিসা কার্ড ভেরিফাইড পেপাল একাউন্ট ব্যবহার করতে বলবো।
আপনার একাউন্ট লিমিট হয়ে গেলেও আপনার পেপাল ডলার, আপনার ভিসা কার্ড এর মাধ্যমে বাংলাদেশের যেকোনো ব্যাংক এবং বিকাশ এ ট্রান্সফার করে দিতে পারবেন।
এ ছাড়া বিজনেস পেপাল একাউন্ট টি আপনার পাসপোর্ট এর আন্ডারে হওয়ায় আপনি আপিল করতে পারবেন একাউন্ট টি সচল করার জন্য।
মোটকথা আপনি ১০০% অরজিনাল তথ্য দিয়ে পেপাল একাউন্ট ব্যবহার করতে পারবেন।
➤ মালয়েশিয়ান পেপাল একাউন্ট এর সুবিধাটা কি ❓
মালয়েশিয়ান পেপাল একাউন্ট এ সবচেয়ে বড় সুবিধাটি আপনি যেটা পাচ্ছেন তা হচ্ছে , কোন কারনে আপনার একাউন্ট এ লিমিট বা অন্যান্য প্রব্লেম দেখা দিলে , আপনার SSN লাগছে না ভেরিফাইড এর জন্য + আপনার কোন ব্যাংক ইনফো মালয়েশিয়ান পেপাল চাইবে না, তারা আপনার কার্ড থাকলে সেই কার্ড এর স্টেটমেন্ট চাইবে , সেইক্ষেত্রে আমরা আপনাকে যেই ভিসা কার্ড টি প্রভাইড করছি সেটাই যথেষ্ট কারন তা মালয়েশিয়ান CIMB Bank এর মাধ্যমে অথোরাইজড করা !
এছাড়া আপনার একাউন্ট খুলতে আপনার পাসপোর্ট মেন্ডাটরি । কারন আমরা আপনার পাসপোর্ট এর তথ্য দিয়ে একাউন্ট খুলে দেব।
যেটা সম্পূর্ণ আপনার তথ্যানুসারে হবে ।
কোন কারনে আপনার একাউন্ট এ প্রব্লেম হলে , আপনি নিজে নিজেই আপনার ডকুমেন্ট প্রফ দিয়ে একাউন্ট ফিরিয়ে আনতে পারবেন। আর মালয়েশিয়ার সাথে বাংলাদেশের ব্যাবসায়িক এবং চাকুরিগত ভালো সুযোগ সুবিধা বিদ্যমান । বাংলাদেশের সাথে তাদের ফরেন পলিসি ভালো হওয়ায় প্রচুর বাংলাদেশি পেপাল এবং অন্যান্য ব্যাংকিং সুবিধা ভোগ করছে খুব সহজেই।
➤ পেপাল লিমিট এর কি কি সমাধান দিচ্ছেন ❓
পেপাল একাউন্ট লিমিট করে দেয়া এটা একটা খুব সাধারণ ব্যাপার। মালয়েশিয়ান পেপাল একাউন্ট ৩০০০ রিংগিত লেনদেন হওয়ার পর অবশ্যই লিমিট করে দিবে এবং আপনার কাছে Identity documents এবং Proof of address documents চাইবে।
আমরা আপনাকে Card PDF Statement প্রোভাইড করবো এড্রেস ভেরিফিকেশন এর জন্য এবং আপনি আপনার পাসপোর্ট সাবমিট করবেন Identity ভেরিফিকেশন এর জন্য। ৩-৪ দিনের মধ্যে ভেরিফিকেশন সম্পন্ন হয়ে যাবে।
➤ কোন কারনে আমার একাউন্ট ব্যান বা সাসস্পেন্ড হয়ে গেলে আমি কি আমার টাকা পাব ❓
১০০% পাবেন !
কারন, আমেরিকার, সাইপ্রাসের অথবা দুবাই এর মিথ্যা তথ্য দিয়ে ভেরিফাই করা পেপাল একাউন্ট এর মাধ্যমে আপনার উপার্জিত ডলার পেমেন্ট হিসেবে রিসিভ করছেন।
ক্যাশ করার জন্য কেউ কে ট্রান্সফার করে দিচ্ছেন। পেপাল যখনি বুজতে পারবে আপনার এক্টিভিটিস সন্দেহ জনক তখন পেপাল আপনাকে আপনার পরিচয় এবং ব্যাংক এর তথ্য চাইবে।
আপনি সঠিক তথ্য দিতেও পারবেন না আর আটকে থাকা ডলার ও উইথড্রও করতে পারবেন না। দুঃখজনকন হচ্ছে, এই ডলার বাংলাদেশের কোনো ব্যাংকের মাধ্যমে আপনার একাউন্ট এ ক্যাশ করা যাবে না ।
কিছু যখন আপনার নিজের পাসপোর্ট এর তথ্য দিয়ে মালয়েশিয়ান বিজনেস পেপাল একাউন্ট ওপেন করবেন।
এবং এই পেপাল একাউন্ট এর সাথে ভিসা কার্ডটিও লিংক করবেন। আপনি পেপাল এর যেকোনো ভেরিফিকেশন আপনি পাস করতে পারবেন কারণ আপনার পাসপোর্ট ইনফরমেশন , ভিসা কার্ড এর ইনফরমেশন একই হচ্ছে।
এবং ডকুমেন্টস হিসেবে পাসপোর্ট কপি এবং কার্ড এর মান্থলি স্টেটমেন্ট সাবমিট করতে পারবেন।
যে কোনো জটিলতায় যদি পেপাল আপনার একাউন্ট ক্লোস ও করে দেয় তাহলেও আপনার পেপাল একাউন্ট এ থাকা ডলার আপনার ভিসা কার্ড এ ট্রান্সফার হয়ে যাবে।
আপনি ১০০% নিরাপদ।এবং এই ট্রান্সফার এর টাকা আপনি বিকাশ, ব্যাঙ্ক বা পৃথিবীর যেকোন প্রান্তের ভিসা কার্ড সমর্থিত ATM থেকে তুলতে পারবেন !
➤ SSN বা ব্যাঙ্ক ভেরিফিকেশন কেন লাগছে না ❓
মালয়েশিয়ান পেপাল এর ক্ষেত্রে এই ২ টা প্রযোজ্য নয় ! সো দুশ্চিন্তার কিছু নেই ! পাসপোর্ট , ছবি , এবং কার্ড এর স্টেটমেন্ট থাকলেই ওকে !
➤ আপনারদের রেমিটেন্স ভিসা কার্ডটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাই ❓
আমাদের ভিসা কার্ডটি একটি ইন্টারন্যাশনাল প্রিপেইড রেমিটেন্স ভিসা কার্ড । এই রেমিটেন্স ভিসা কার্ডটি মোবাইল এপস এর মাধ্যমে পরিচালিত হয়ে থাকে ! এই কার্ড দিয়ে আমরা আপনার মালয়েশিয়ান বিজনেস পেপাল একাউন্ট ভেরিফাইড করে দেব
এই কার্ড এর এক্সট্রা অনেক ফ্যাসিলিটি আছে এই যেমন , আপনি এই কার্ড দিয়ে আপনার পেপাল একাউন্ট থেকে ডলার লোড করে ফেইবুক বুস্টিং থেকে শুরু ডোমেইন - হোস্টিং এর পেমেন্ট , নেটেলার পেমেন্ট, আলিবাবা অথবা আলিএক্সপ্রেস পেমেন্ট , অনলাইন শপিং বা বিভিন্য ওয়েবসাইট এর পেমেন্ট করতে পারবেন।
অর্থাৎ একটি পেপাল একাউন্ট এর সাথে সাথে আপনি একটা ইন্টারন্যাশনাল পেমেন্ট গেটওয়ে সার্ভিস পেয়ে যাচ্ছেন যেটা মালয়েশিয়ান CIMB Bank এর মাধ্যমে অথোরাইজড একটি পেমেন্ট সল্যুশন ।
এবং এটি কোন ভার্চুয়াল পেমেন্ট সল্যুশন না , আপনি এর মাধ্যমে আপনার পেপাল এর ডলার এর উইথড্র করতে পারবেন আপনার বিকাশ বা ATM থেকে।
➤ পেপাল থেকে রেমিটেন্স ভিসা কার্ড, এবং ATM ওয়িথড্র এর চার্জ কেমন ❓
পেপাল থেকে রেমিটেন্স ভিসা কার্ড এ ৪০০ রিঙ্গিত পর্যন্ত উইথড্র চার্জ ফ্রি।
আর কার্ড থেকে উইথড্র এর ক্ষেত্রে Card to Bkash 7.50 RM Card to Bank 7.50 RM Card to ATM 10 RM পর্যন্ত প্রতি ট্রানজেকশন চার্জ
➤ রেমিটেন্স ভিসা কার্ডটি কিভাবে পরিচালিত হবে? কার্ড এর মেয়াদ কতদিন ❓রিনিউ করা যাবে কি ❓ হারিয়ে গেলে কি করা ❓
রেমিটেন্স ভিসা কার্ড এর সব কার্যক্রম মোবাইল এপস এর মাধ্যমে পরিচালিত হবে !
কার্ডটি আপনার পাসপোর্ট এর আন্ডারে রেজিস্ট্রেশনটি সম্পন্ন হবে ! কার্ড এর মেয়াদ ২০২৪ সাল পর্যন্ত !
পরবর্তীতে আপনি আমাদের সাথে অথবা কার্ড প্রভাইডার কোম্পানির সাথে যোগাযোগ করে কার্ড রিনিউ করতে পারবেন ! রিনিউ চার্জ 50 USD
কার্ড হারিয়ে গেলেও একই প্রক্রিয়া !
➤ আপনাদের রেমিটেন্স ভিসা কার্ড এর লিমিট কত, এবং চার্জ কেমন ❓
আমাদের রেমিটেন্স ভিসা কার্ড এর হোল্ডিং লিমিট প্রতিদিন ২৫০০ USD, আর উইথড্র করতে পারবেন 750 USD প্রতিদিন! এবং মাসিক চার্জ ২.৫০ রিঙ্গিত ( ৫০ টাকা)
➤ আপনাদের রেমিটেন্স ভিসা কার্ড এর কারেন্সি কি চেঞ্জ করা যাবে ? ডলার এক্সচেঞ্জ রেট কেমন থাকবে ❓
হ্যা অবশ্যই যাবে ।
এটা মালয়েশিয়ান কার্ড হওয়ায় এর ডিফল্ট কারেন্সি রিঙ্গিত । আপনি ২২ টির ও বেশি মাল্টিপল কারেন্সিতে চেঞ্জ করতে পারবেন! আর এক্সচেঞ্জ রেট ভিসার এক্সচেঞ্জ রেট অনুসারে হবে ।
➤ সিম কার্ডটির কাজ কি, কিভাবে ব্যবহার করবো, এর চার্জ কত ❓
এটা ইন্টারন্যাশনাল রোমিং সিম কার্ড ।
শুধুমাএ আমাদের ভিসা কার্ড এর ভেরিফিকেশন কোড , ট্রাঞ্জেকশন এর মেসেজ, কার্ড এর অফার এর মেসেজ আপনি রিসিভ করতে পারবেন বা কোম্পানির কল রিসিভ করতে পারবেন !
সিম কার্ডটি সবসময় এক্টিভেট করার জন্য প্রতি ২ মাস পরপর সিমে ৫ রিঙ্গিত করে লোড দিয়ে রাখতে হবে, ভিসা কার্ড এর এপস দিয়েই আপনি লোড করতে পারবেন !
➤কিভাবে কার্ড এবং সিম একটিভেট বা রেজিস্টার্ড করবেন ❓
আপনি কুরিয়ার সার্ভিস অথবা ডেলিভারি ম্যান থেকে ভিসা কার্ড এবং সিম কার্ড রিসিভ করার সময় পেমেন্ট সম্পন্ন করবেন। তার পর ইনবক্স এ আমাদেরকে প্রয়োজনীয় তথ্য দিবেন ভিসা কার্ড , সিম কার্ড এবং পেপাল একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করার জন্য।
সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হতে ৩-৪ দিন সময় লাগবে আপনার কাছে কার্ড পৌঁছানোর পর।
➤সিম বা কার্ড এ কি আমার নাম খোদাই করা থাকবে ❓
না ! কার্ড এবং সিম ইন্টেক থাকবে । আপনার হাতে পৌঁছানোর পর আপনার পাসপোর্ট এর আন্ডারে আমরা রেজিস্ট্রেশন করে দেব !
➤ কিভাবে সিম কার্ড এ ব্যালেন্স লোড করবো ❓
ভিসা কার্ড এর মোবাইল এপস থেকে সিম কার্ড এ রিলোড করতে পারবেন।
➤ মালয়েশিয়া পেপাল এ লেনদেনে কি কোন লিমিটেশন আছে ❓ রিসিভ, পেমেন্ট বা ওয়িথড্র এর ক্ষেত্রে কোন ভেরিফিকেশন জনিত সমস্যা যদি আসে, এর সমাধান কি ❓
পেপাল বিজনেস একাউন্ট এর নরমাল ভাবে কোনো লিমিটেশন থাকে না কিন্তু পেপাল আপনার লেনদেন উপর ভিত্তি করে যে কোনো সময় যে কোনো ধরণের ভেরিফিকেশন চাইতে পারে।
আপনি পেমেন্ট রিসিভ , পেমেন্ট করা , পেপাল থেকে ভিসা কার্ড এ উইথড্র নিয়মিত করতে পারবেন।
পেপাল এর কোনো পলিসি যদি আপনার লেনদেন এর মাধ্যমে ভঙ্গ হয় তাহলে পেপাল আপনার একাউন্ট সাসপেন্ডেড করে দিতে পারে এক্ষত্রে আপনার একাউন্ট এর অবশিষ্ট ব্যালান্স আপনার ভিসা কার্ড এ চলে আসবে।
যেহেতু পেপাল একাউন্টটি আপনার পাসপোর্ট এর ইনফরমেশন অনুযায়ী রেজিস্ট্রেশন হবে তাই যে কোনো ভেরিফিকেশন আপনি সহজেই সম্পন্ন করতে পারবেন।
এড্রেস ভেরিফিকেশন এর জন্য আমরা আপনাকে কার্ড এর পিডিএফ স্টেটমেন্ট দেব।
➤Tax ID নিয়ে কি বলবেন ❓
আমাদের এই পেপাল বিজনেস একাউন্টটি শুধুমাএ ছোট-খাট বা মাঝারি মানের ফ্রিলান্সার, ডিজিটাল মার্কেটার বা ছোট খাট ই-কম উদ্যোক্তাদের জন্য বেষ্ট !
আর এটার জন্য আপনার ট্যাক্স বা অন্যান্য প্রুভ এর দরকার পড়ে না !
আপনি আপনার অনলাইন ইনকাম এর স্কিনশট বা অন্যান্য ইনকাম সোর্স এর দলিলগুলো দিতে পারলে এই ব্যাপ্যারটা পেপাল দেখবে !
আর যদি মনে করেন যে না, আমি লাখ ডলারের বিজনেস করতে চাই তাহলে বেষ্ট সল্যুশন হল মালয়েশিয়াতে কারো সহযোগিতা নিয়ে বিজনেস একাউন্ট রেজিস্টার্ড করিয়ে নেওয়া।
বড় আকারের পেমেন্ট এর ক্ষেত্রে ব্যাংক ব্যবহার করা !
ছোট বা মাঝারি মানের ফ্রিলান্সারারা অনেকটা মুক্ত এই ক্ষেত্রে ! বাকিটা আপনি জানেন আপনার লেনদেনের ধরন !
➤ আপনারা কি VPN সহ দেবেন ❓ আমার নিজের VPN আছে ওটা ব্যাবহার করা যাবে ❓
আমরা আপনাকে ফ্রি VPN সার্ভিস দিবো।
যদি আপনার কোনো পছন্দের VPN সার্ভিস থাকে তাহলে আপনি ব্যবহার করতে পারবেন।
প্রথম ৩-৪ মাস VPN ব্যবহার করার পর বাংলাদেশী IP থেকে ব্যবহার করতে পারবেন যেহেতু আপনার একাউন্ট বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে ওপেন করা হবে।
➤আমি কি পেপাল মোবাইল এপসটি বাংলাদেশ থেকে ব্যবহার করতে পারবো ব্যালেন্স চেক, সেন্ড এবং উইথড্র এর জন্য ❓
আপনি পেপাল মোবাইল এপস ব্যবহার করতে পারবেন। তবে এপস এর মধ্যে আপনার IP লিক হবে কিনা সে ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। আমরা তাই পিসিতে ব্যবহারকেই রিকমেন্ড করি !
➤ পেপাল একাউন্ট এ পেমেন্ট রিসিভ হতে কতক্ষণ সময় লাগে, আর ভিসা কার্ড এ পেপাল এর ডলার নিয়ে আসতে কতক্ষণ সময় নেয় ❓
ম্যাক্সিমাম সময় ইনস্ট্যান্ট রিসিভ এবং উইথড্র হবে যদি আপনার বা সেন্ডার এর একাউন্ট এ কোনো ইস্যু না থাকে।
➤ পেপাল এবং কার্ড এর ভেরিফিকেশন আমি নিজে করতে চাচ্ছি, এটা সম্ভভ ❓
হ্যা অবশ্যই সম্ভভ !
পেপাল এ কার্ড এড করা এবং ভেরিফিকেশন সম্পন্ন করার জন্য আমাদের টিউটোরিয়াল এর মাধ্যমে আপনাকে সহযোগিতা করা হবে যে আপনি নিজে নিজেই সম্পন্ন করতে পারেন।
অর্থাৎ রেজিস্ট্রেশন এর সব প্রক্রিয়া আপনি নিজে নিজে সম্পাদন করতে পারবেন এই জন্য পুরো গাইডলাইন এবং আমাদের সাপোর্ট থাকবে আপনাদের সাথে
➤ যদি আপনি আমার পাসপোর্ট দ্বারা অবৈধ কাজ করতে পারেন এবং আমার ভিসা কার্ডের মাধ্যমে আপনি কেনাকাটা বা অন্য কিছু করেন এর নিরাপত্তা কিভাবে দেবেন ❓
ভিসা কার্ড থেকে অনলাইন পেমেন্ট করার জন্য (OTP) ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড লাগে। এই পাসওয়ার্ড টি আপনার কাছে থাকা সিম কার্ড এ আসবে। সুতরাং এর সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ আপনার কাছে। এ ছাড়া যে কোনো
Unauthorized ট্রান্সেকশন ব্লক করার জন্য ইন্টারন্যাশনাল কল সেন্টার রয়েছে সাপোর্ট দেয়ার জন্য।
➤ আমার অনেক পরিচিত ফ্রিলান্সার আছেন , আমি যদি তাদেরকে আপনাদের সার্ভিস রেফার করি আমার কি বেনেফিট❓
যেসব ফ্রিলাসারা’রা নিজেরা ব্যবহার করবেন এবং অন্যকে রেফার করবেন তাদেরকে প্রতি ‘’রেফার’’ এ ৫০০ টাকা করে কমিশন দেব আমরা , বলতে গেলে ছোট একটা এফিলিয়েট প্রোগ্রাম আপনাদের জন্য আমরা রাখলাম ।
এইখানে আপনাকে কিচ্ছু করতে হবে না , আপনি শুধু ‘’রেফার’’ করে দেবেন , ডেলিভারি, অর্ডার প্রসেস, এবং পরবর্তী রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া সব আমরা করবো আপনার হয়ে ।
আপনার কাজ হচ্ছে ''রেফার'' করে দিয়ে আমাদের ইনবক্স এ একটা নক দিয়ে বলে দিবেন উনি আপনার রেফার এ ব্যাস । ✔️বাকি কাজ আমাদের............।
আপনার কমিশন এর জন্য আলাদা শিট ম্যানেজ করে দেব আমরা , যেকোন সময় আপনার অর্জিত কমিশন আপনি বিকাশ বা কার্ড এ উঠিয়ে নিতে পারবেন !!!
➤ প্রাইস টা কমানোর কোন সুযোগ আছে কি ❓
দেখেন, আপনি পাচ্ছেন , একটা ইন্টারন্যাশনাল প্লাস্টিক ভিসা কার্ড যার মাধ্যমে আপনি, ফেইসবুক বুস্টিং থেকে শুরু করে, ডোমেইন হোস্টিং ক্রয়, নেটেলার ও স্ক্রিল এর ডিপোজিট, ইন্টারন্যাশনাল যেকোন শপিং বা অন্যান্য পেমেন্ট সংক্রান্ত সুবিধা । যেটার ভার্চুয়াল বা কোন ফেক আইডিন্ডিটি নেই । বা অন্যান্য ভাবে পেপাল ভেরিফাইড করিয়ে দেওয়ার মত ফেক ইনফো জেনারেট করার ও কোন ধরনের সুযোগ' নেই , বা থাকবে না ।
''এছাড়া কার্ডটি মালয়েশিয়ার CIMB ব্যাংক এর মাধ্যমে অথোরাইজড করা'' ।
এবং এর রয়েছে ইন্টারন্যাশনাল সাপোর্ট সেটার এবং বিশ্বজুড়ে কোটি কোটি গ্রাহক যার একটি বড় অংশ বাংলাদেশী মালয়েশিয়া প্রবাসি , যারা মালয়েশিয়াতে থেকে তাদের কষ্টের রেমিটেন্স দ্রুত দেশে পাঠাচ্ছে ।
সবচেয়ে ''বড়'' যে সুবিধাটা তা হচ্ছে,
''ইন্সট্যান্ট পেপাল উইথড্র সাপোর্ট'' করে এই ভিসা কার্ডটি ,
সেটা দিয়ে পেপাল থেকে ''কয়েক মিনিটে'' দ্রুত বাংলাদেশ এ বিকাশ এ বা ভিসা সাপোর্টেড ATM এ টাকা নিয়ে আসা যায় ।
রিসেন্ট একটা আপডেট হচ্ছে , '' পেপাল বর্তমানে পাইওনিয়ার একসেপ্ট করছে না '' ''আর পাওনিয়ার এ পেপাল থেকে পূর্বে যারা ডলার নিয়ে এসেছেন তারা কি বলতে পারবেন ৩-৭ দিন ছাড়া এইটা পসিবল হয়েছে'' ? ''আর আমরা আপনাকে দিচ্ছি একদম পেপাল এর ''ইন্সট্যান্ট'' ডলার দেশে নিয়ে আসার একটি এক্সিলেট সল্যুশন'' !!!
দ্বিতীয়ত, একটা মালয়েশিয়ান ইন্টারন্যাশনাল রুমিং সিম কার্ড যা আপনার মোবাইল এ ঢুকালে আপনি ওটিপি কন্ট্রোল করতে পারবেন, মানে কার্ড এর কত ট্রানজেকশন হল , কোড নাম্বার ইত্যাদি !
এছাড়া , পেপাল এর মোবাইল ভেরিফিকেশন করতে পারবেন, পেপাল এর মোবাইল কোড রিসিভ করতে পারবেন । অর্থাৎ সব ধরনের ওটিপি কন্ট্রোল ও ইন্টারন্যাশনাল টেক্সট রিসিভ করতে পারবেন । *** এবং ফাইনালি , একটি বিজনেস পেপাল একাউন্ট পাবেন আপনার নিজের নামে, নিজের পাসপোর্ট দিয়ে রেজি. করা,
যেখানে, ✔️আইডেন্টিটি ভেরিফাইড চাইলে নিজের পাসপোর্ট সাবমিট করলেই হয়ে যাবে, ✔️নিজের মোবাইল এ ভেরিফিকেশন কোড পাবেন, ✔️নিজের কার্ড স্ট্যাটমেন্ট দিয়ে এড্রেস ভেরিফাই করতে পারবেন, ✔️নিজের কার্ড দিয়ে ডিপোজিট ও উইথড্র করবেন।
''আর সব ধরনের লাইফটাইম সাপোর্ট বা গাইডলাইন্স এ আমরা তো আছি-ই''
এখন অভারল চিন্তা করেন, যে উচ্চমুল্য দিয়ে একটা ফেক ইউএস, বা অন্যান্য দেশের পেপাল একাউন্ট করা ভালো , ''না কি স্ট্যান্ডার্ড প্রাইজ এর একটা অফিসিয়াল পেপাল সল্যুশন যেটা এক প্যাকেজ এ আপনাকে সব সুবিধা এনে দিচ্ছে ,
সিদ্ধান্ত আপনার ।
এছাড়া সাথে ৩০ রিঙ্গিত ফ্রি লোড দেওয়া হবে সিম রিচার্জ, কার্ড এক্টিভেশন ও পেপাল এ কার্ড এডিং ফি পরিশোধ করার জন্য। যেটা আমরা দিয়ে দিচ্ছি আপনাকে । এর কোন হ্যাসেল নেই আপনার । সব ঝামেলা আমাদের আপনি শুধু এক্সেস করবেন ।
➤ রেমিটেন্স ভিসা এবং সিম কার্ড হাতে পাওয়ার পর কার্ড এবং পেপাল ভেরিফিকেশন এর প্রক্রিয়াটা কি ❓
রেমিটেন্স ভিসা এবং সিম কার্ড হাতে পাওয়ার আপনি ইনবক্স এ আমাদের এই তথ্য গুলো দেবেন
✔️Card Number & Expiry date ✔️URN number ✔️Sim Number ✔️Sim Barcode Picture ✔️Your Passport picture ✔️Your Picture & 1 New email id with Password) for registration.
এই তথ্য গুলো পাওয়ার পর আমরা আপনার নিচের রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়াগুলো শুরু করবো
👍Start Card Registration 👍Start Sim activation 👍Card reload & Sim Reload (35 RM) 👍Card Online purchase activation with call center 👍Creating PayPal account 👍Card add with PayPal account 👍Card Verified with PayPal transaction code 👍Visa card KYC Update for Bkash & Bank transfer 👍২৪ ঘন্টার ভিতর ৯০% কাজ হয়ে যাবে ।
পরে পেপাল এর সাথে কার্ড ভেরিফাইড এর জন্য একটা ট্রান্সজেশন পেপাল করাবে এতে ৪৮-৭২ ঘন্টা পর্যন্ত লাগতে পারে ।
আর এইভাবেই আপনার কার্ড , সিম এবং , পেপাল এর ফুল ভেরিফিকেশন কমপ্লিট হবে ।
➤আপনাদের অফিস এড্রেস কোথায়❓
আমাদের অফিস মালয়েশিয়াতে ! আমাদের সব কার্যক্রম পরিচালিত হয় মালয়েশিয়া থেকে ! বাংলাদেশ এ আমাদের কোন অফিস নেই, আমরা এফিলিয়েটর হিসেবে কাজ করছি ।
ঢাকাতে শুধুমাএ আমাদের ষ্টক রাখা আছে!
➤ কতটুকু ‘’ট্রাস্ট’’ রাখা যায় আপনাদের উপর ❓
এই দেশ এ পেপাল নাই, ঝুকি নিয়ে ভুয়া ডুকুমেন্টস দিয়ে পেপাল খুলে ধরা খাচ্ছে প্রায় লোক তাই তাদের পাশে দাঁড়ানো কে সাধ্যের সদ্ব্যবহার বলেই মনে করি আমরা ।
আমরা এডভান্স কোন পেমেন্ট নিচ্ছি না , কার্ড এবং সিম হাতে পেয়ে আপনি মুল্য পরিশোধ করছেন । অর্থাৎ আপনার টাকার ক্ষতি হয়ে যাওয়ার কোন আশঙ্কা নেই এইখানে ।
সবচেয়ে মজার ব্যাপ্যার হচ্ছে , আপনার ভিসা কার্ড এবং সিম ও পেপাল এর ‘’পূর্ণ নিয়ন্ত্রক’’ আপনি , পেপাল ভেরিফিকেশন বা কার্ড এর যেকোন সমস্যা আপনি নিজেই হ্যান্ডেল করতে পারবেন।
নিজের পাসপোর্ট থাকায় আপনি আপনার আইডিন্ডিটি ‘’প্রয়োজনে’’ নিজে নিজে সাবমিট করতে পারবেন ।
কার্ড এর যেই এপস থাকবে সেটার মাধ্যমে আপনি নিজের কার্ড এর ট্রানজেকশন চেকিং করতে পারবেন
ধরেন ইন ফিউচার পেপাল আপনার একাউন্ট লিমিট করে দিল , বা সাসপেন্ড করে দিল তাহলে আপনি নিজেই কার্ড এর স্টেটমেন্ট PDF আকারে অনলাইন থেকে উঠিয়ে , পাসপোর্ট দিয়ে সেটা পেপাল এ সাবমিট করে আপনার রিয়েল আইডিন্ডিটির প্রুফ নিজেই দেখাতে পারবেন
আমরা শুধুমাএ আপনাকে সঠিক ফলোআপ দেব , যাতে ইন্ডিপেন্ডেন্টলি আপনি সব হ্যান্ডেল করতে পারেন ।
তাহলে এইখানে আমাদের উপর আপনার নির্ভরতা একদম থাকছেই না বলা চলে ।
আর চ্যালেঞ্জ দিয়ে আমরা বলতে পারি, ‘’এই পর্যন্ত যতগুলো কার্ড আমরা সেল করেছি , তারা একজন ও বলতে পারবে কি না কার্ড হাতে পাওয়ার পর বাকি স্টেপ গুলোর জন্য তাদের আমরা সহযোগিতা করিনি্,,
➤ আপনাদের সার্ভিস নিয়েছে এবং ব্যবহার করছে এমন কয়েকজন এর ‘’রেফারেন্স’’ দিতে পারবেন ❓
আমাদের পেজ এ ব্যবহারকারীদের রিভিউ দেয়া আছে। তাদের সাথে যোগাযোগ করে সত্যতা যাচাই করতে পারেন। এ ছাড়া আমাদের পেজ এর পোস্ট গুলি ফলো করতে পারেন।
মনে রাখবেন, বাংলাদেশ এ পেপাল নিয়ে যতগুলো গ্রুপ বা পেজ আছে এর ভিতর সবচেয়ে বড় এঙ্গেজমেন্ট আপনি আমাদের পেজ এ দেখতে পাবেন ।
এটা আমাদের অফিসিয়াল পেজ । কাস্টমার সন্তুষ্টিতে আমরা সব সময় আমাদের সার্ভিস এর ১০০% দেয়ার চেষ্টা করি ।
➤ আপনাদের Cash on delivery এর প্রসেস টা কি , কি করতে হবে ❓
আপনি কার্ড রিসিভ করার সময় পে করবেন ! আমরা আপনার থেকে কোন এডভান্স নিচ্ছি না !
আমরা আপনার ঠিকানায় একটি ইন-ট্যাক নতুন ভিসা কার্ড এবং সিম পাঠাবো , এই ক্ষেত্রে কার্ড গুলো একটিভ থাকবেনা। কার্ড এবং সিম এক্টিভ ও রেজিস্ট্রেশন করার জন্য আপনার পাসপোর্ট এর স্ক্যান কপি এবং অন্যান্য ইনফো ইনবক্স এ চেয়ে নেব! এর জন্য ৭২ ঘন্টা সময় লাগবে আপনার সব ডুকুমেন্টস সাবমিট দেওয়ার পর। পুরো প্রক্রিয়াটা মালয়েশিয়া থেকে কমপ্লিট করে দেওয়া হবে !
কার্ড ও সিম এক্টিভ হওয়ার পর পেপাল এ এড করা যাবে, এই ক্ষেত্রে পেপাল ট্রানজেকশন কোড পেতে এক দিন সময় লাগে তাই সব মিলিয়ে ৪ দিন সময় লাগতে পারে সর্বোচ্য ।
➤ পেপাল প্যাকেজ ও মুল্য ❓
আমাদের মালয়েশিয়ান পেপাল প্যাকেজ'টিতে যা যা পাচ্ছেন
✔️ ১ টি মালয়েশিয়ান বিজনেস পেপাল একাউন্ট ✔️ ১ টি ইন্টারন্যাশনাল রেমিটেন্স প্রেপেইড ভিসা কার্ড ✔️ ১ টি মালয়েশিয়ান রোমিং সিম কার্ড ✔️ ১ টি মালয়েশিয়ান বা সিঙ্গাপুর ভিপিএন ✔️ ১০ রিঙ্গিট ভিসা কার্ড লোড ✔️ ১০ রিঙ্গিত পেপাল লোড ✔️ ১০ রিঙ্গিট সিম কার্ড লোড মূল্য : ৫৭০০ টাকা
(অবশ্যই পাসপোর্ট থাকতে হবে)
➤অর্ডার কনফার্ম করতে কি কি লাগবে ❓
অর্ডার কনফার্ম করার জন্য আপনার নাম, এড্ড্রেস, ও ফোন নাম্বার ইনবক্স এ দেবেন ! #collected_from facebook page #Esolution
আজকের এই আর্টিকেলে আমি আপনাদের বলার চেষ্টা করবো কীভাবে বাংলায় আর্টিকেল লিখে আয় করা যায়। ইংরেজিতে আর্টিকেল লিখে আয় করার জন্য হাজার হাজার ওয়েবসাইট আছে কিন্তু ইংরেজিতে সবাই দক্ষ না হওয়ার কারণে কিংবা পেমেন্ট মেথডের ঝামেলার কারণে অনেকেই সেসব সাইটে কাজ করতে চান না। সেজন্যে বাংলায় আর্টিকেল লিখে আয় করার চিন্তা মাথায় আসে। চলুন একেবারে গোড়া থেকে দেখে আসি কীভাবে একজন সফল আর্টিকেল রাইটার হিসেবে আয় করবেন।
লেখার প্রথমেই বলে নিচ্ছি, আর্টিকেল লেখা সহজ কোনো কিছু না। অনেকেই মনে করেন যে, ভালো ব্যাকরণ জানলে আর শব্দের ভান্ডার বিশাল হলেই আর্টিকেল লেখা যায়। আসলে কিন্তু তা না। আর্টিকেল লেখা এক ধরনের আর্টের মতো। সবাই তা পারেনা। সবার পক্ষে তা সম্ভবও নয়।
আমি ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে আছি প্রায় ৭ বছর ধরে। ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের পাশাপাশি আমি বিভিন্ন ব্লগে ও ওয়েবসাইটে আর্টিকেল লিখতাম। ছোটোগল্প থেকে শুরু করে উদ্যোক্তা, ক্যারিয়ার গাইড, টেকনোলজি, টিউটোরিয়ালসব বিভিন্ন বিষয়ে আর্টিকেল লিখতাম আমি। ২০১৫ থেকে এখন পর্যন্ত বেশ কিছু স্বনামধন্য ওয়েবসাইট ও ব্লগে লিখেছি। লেখার জন্যে সম্মানীও পেয়েছি এবং পাচ্ছি! এতোদিনের রাইটিং জার্নি তে অনেক কিছুই শিখেছি। এই আর্টিকেলে, আমার এই অভিজ্ঞতয়া গুলো টিপস আকারে আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। আশা করি, আর্টিকেলটা যেকোনো আর্টিকেল রাইটারের অথবা আর্টিকেল রাইটার হতে চান এমন কারো কাজে আসবে।
একইভাবে, আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং খাতেও ক্যারিয়ার গড়তে চান কিংবা ক্যারিয়ার গড়ার কথা ভাবেন তাহলে আপনাকে এসইও শিখতে হবে। আমরা জানি যে, এসইও এর দুটো ভাগ রয়েছে। অন পেইজ অপটিমাইজেশন আর অফ পেইজ অপটিমাইজেশন। অফ পেইজ অপটিমাইজেশনের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে আর্টিকেল রাইটিং। কেননা, অনলাইন বিশ্বে একটি সাইট কিংবা ব্লগ কী পরিমান জনপ্রিয়তা পাবে তা সাইটের আর্টিকেল রাইটিংয়ের উপরই নির্ভর করবে।
আর্টিকেল রাইটিংয়ের জন্য আপনাকে অনেকগুলো বিষয়ের উপরে গুরুত্বারোপ করতে হবে। একজন সফল এসইও এক্সপার্ট হিসেবেও আর্টিকেল রাইটিংয়ের গুরুত্ব অপরিসীম। তা ছাড়াও আর্টিকেল রাইটিং হচ্ছে একটি মাধ্যম যার মাধ্যমে অনলাইনে ক্যারিয়ার গড়ার ক্ষেত্রে রয়েছে বিশাল সম্ভাবনাময় সুযোগ। আপনি ছাত্র, চাকুরিজীবি, বেকার কিংবা গৃহিনী যা-ই হোন না কেন, আপনার হাতে যদি দৈনিক দুই থেকে তিন ঘন্টা ব্যয় করার মত সময় থাকে, তবে আপনি বাংলায় আর্টিকেল লিখে আয় করতে পারেন, আর সেই আয় বিকাশ কিংবা ব্যাংকের মাধ্যমে তুলে নিতে পারেন।
আর্টিকেল রাইটিং নিয়ে কিছু টিপস কিংবা কীভাবে, কোন সাইটে কাজ করে আয় করবেন; সেটা নিয়ে বিশ্লেষণ করার পূর্বে আমি আর্টিকেল রাইটারদের ভাগ সম্পর্কে বুঝিয়ে নিতে চাচ্ছি।
কাজের উপর ভিত্তি করে আর্টিকেল ৩ রাইটার ধরণের। যেগুলো হচ্ছে,
ব্লগ/ওয়েবসাইট রাইটারঃ বর্তমানে বাংলাদেশে অনেক ব্লগ রয়েছে যেগুলোতে লেখার জন্য আপনাকে অর্থ প্রদান করা হবে। সেগুলোতে লিখলে আপনি বেশ ভালো পরিমাণ আয় করতে পারবেন। এমন একটা সাইট হচ্ছে, হৈ চৈ ব্লগ।
পার্সোনাল ব্লগ রাইটারঃ আপনি চাইলে নিজের নামে একটি ব্লগ খুলে সেখানে ব্লগ সেকশনে আর্টিকেল লিখে আয় করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে আপনার ওয়েবসাইটটিকে আপনি মানিটাইজেশন করার পরে সেখান থেকে হিউজ পরিমাণ আয় করতে পারবেন। এম একটা সাইট হচ্ছে, আমার এই ওয়েবসাইটটি।
ফ্রিল্যান্স রাইটারঃ ফাইভার কিংবা আপওয়ার্কের মতো অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যেখান থেকে একজন ফ্রিল্যান্স রাইটার হিসেবে আয় করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে আপনাকে ওসব সাইটে ২০০-৫০০ শব্দের আর্টিকেল লিখে জমা দিতে হবে। ক্লায়েন্টের যদি আর্টিকেল পছন্দ নাহয় সেক্ষেত্রে আবার লিখতে হতে পারে।
কাজের সময়ের উপর নির্ভর করে আর্টিকেল রাইটার দুই ধরণের। যেগুলো হচ্ছে,
ফুলটাইম রাইটার, যারা শুধুমাত্র রাইটিংটাকেই তাদের পেশা হিসেবে নিয়েছে।
পার্টটাইম রাইটার, যারা রাইটিংয়ের পাশাপাশি অন্যান্য কাজেও নিজেদের ব্যস্ত রেখেছে।
ব্যক্তিগতভাবে আমি আমার ফেসবুকে অনেক মেসেজ পেয়ে থাকিঃ “কিভাবে ভালো লিখতে পারি? একটু হেল্প চাই”- এই টাইপের। কারণ, অনেকেই তাদের লেখালেখি শুরু করেছেন বা করতে চাচ্ছেন। আমি এটা বলছিনা যে লেখালেখি করে আপনি কোটিপতি হয়ে যাবেন, কিন্তু গাইডলাইন মেনে নিয়মিত লেখালেখি করলে আর আপনার লেখাগুলো পাবলিশ হলে অন্তত নিজের হাত খরচটা সহজেই তুলতেই পারবেন। ইয়ুথ কার্নিভাল নামে একটি ব্লগ আছে, যেখানে আমি একমাস লিখে সর্বোচ্চ বিশ হাজার টাকার উপর আয় করেছি। এমন অনেক সাইটই আছে যেখানে আপনি প্রত্যেক আর্টিকেলের জন্য ১০০ টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ৫০০, এমনকি ১০০০ টাকা পর্যন্তও পেতে পারেন। সেসব সাইটের নাম আর ডিটেইলস আমি এই আর্টিকেলের শেষের দিকে বলবো।
আমার ফেসবুক পেইজ।
যেকোনো প্রশ্নের জন্য কিংবা যেকোনো কাজেই নক করতে পারেন আমাকে!
আজকের এই আর্টিকেল লেখার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে,
রাইটাররা যেন আরো ভালো লেখা লিখতে পারেন।
নির্ভুল বানানে আরো উন্নত ভাষায় ও লেখার মাঝে যুক্তিখন্ডনে যাতে আরো বেশি পারদর্শী হতে পারেন।
রাইটারদের লেখার মান যেন প্রফেশনাল লেভেলে আসতে পারে।
পাঠকদের যাতে সাবলীল ভাষায় যুক্তিসম্পন্ন লেখা উপহার দিতে পারেন।
আমাকে যারাই জিজ্ঞেস করেছেন যে, “ভাই, ওটা কিভাবে করবো!”, “এটা কীভাবে শিখবো!” আমি বারবার শুধুমাত্র একটা কথাই বলেছি,
শিখতে হলে কিংবা জানতে হলে পড়তে হয়, চিন্তায় মগ্ন হতে হয়; আশেপাশের মানুষের সাথে মিশতে হয়, সমাজ আর চারপাশকে বুঝতে শিখতে হয়! ইন্টারনেটে হাজার হাজার ব্লগ আছে, ভালো ব্লগ থেকে শেখার চেষ্টা করুন আর খারাপ ব্লগ থেকে এটা জানার চেষ্টা করুন যে, কেনো এই ব্লগটাকে মানুষ খারাপ বলছে!
কোন বিষয়ের উপর লিখবেন সেটি নির্ধারণ করুন
কি নিয়ে লিখবেন, সেটি প্রথমেই ঠিক করে নেয়া উচিত। যেমনঃ আপনার মাথায় এলো, আপনি মিউজিক বা গান-বাজনা নিয়ে কিছু লিখবেন; এখন, গান-বাজনার ব্যপ্তি তো অনেক বড়, তাহলে এর কোন সাইড নিয়ে লিখবেন? বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে লিখতে পারেন, বাংলাদেশের বিভিন্ন ব্যান্ড দল নিয়ে, তাদের জনপ্রিয় গান, এলব্যাম, ব্যান্ডের জনপ্রিয় লাইন-আপ ইত্যাদি প্রসঙ্গে। আপনাকে অবশ্যই সঠিক বিষয়বস্তু প্রথমেই নির্ধারণ করে নিতে হবে। আপনি আপনার লেখার টপিক বা বিষয়বস্তু সম্বন্ধে কিছু পয়েন্ট আউট করে রাখতে পারেন যা লেখার ক্ষেত্রে খুব গুরুত্বপূর্ণ।
পূর্বপ্রস্তুতি বা পূর্বজ্ঞান রাখুন
লেখা শুরু করার আগে কিছুটা পূর্বপ্রস্তুতি কিংবা পূর্বজ্ঞান থাকা প্রয়োজন। যা আপনাকে পুরোদমে লিখতে সাহায্য করবে; লেখার মূল টপিক অনুযায়ী যুক্তিসঙ্গত লেখা লিখতে সহায়ক হবে। যেমনঃ কিছুদিন আগে আমি ইলুমিনাতি নিয়ে একটা লেখা লিখেছিলাম এই শিরোনামেঃ “ইলুমিনাতি বা দ্যা ইলিউমিনাটিঃ বিশ্ব যাদের নিয়ন্ত্রণে”। তো, এই লেখার পেছনে আমি যেখানে যেখানে গিয়েছি, যেখান থেকে তথ্যগুলো ধার নিয়েছি, যেসব ভিডিও দেখেছি সেগুলো সম্পর্কে লেখার নিচে সোর্স আকারে দিয়ে দিয়েছি। সেগুলোই আমার পূর্বজ্ঞান। সুতরাং মনে রাখবেন যে, কোন কিছু শূণ্য জ্ঞান নিয়ে না লেখাটাই শ্রেয়।
পাঠকদের চাহিদা বুঝে লিখুন
আপনার লেখাটি কোন ধরণের পাঠকের কাছে পৌছাচ্ছে, কোন বয়সী, কোন দেশী, তারা কেমন লেখা আশা করে – সব মিলিয়ে পাঠকের কথা , তাদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে লিখতে হবে। সেথ গডলিনের একটা উক্তি আছে,
Everyone is not your customer!
একইভাবে, সবার কাছে আপনার সব আর্টিকেল ভালো লাগবে না। এটাই স্বাভাবিক।
শব্দশৈলী ও নির্ভুল বানানে মনোযোগী হোন
শব্দশৈলীকে একটা আর্টিকেলের প্রাণও বলা যেতে পারে। কারণ, লেখাতে আপনার শব্দ নির্বাচন যত বেশি সাবলীল হবে, প্রাণোচ্ছল হবে, আপনার পাঠকদের কাছে আপনার লেখা তত বেশি আকর্ষণীয় হবে। যেমন, আমার এই লেখাতে আমি বঙ্কিমচন্দ্রের পুরোনো লেখার মত এমন কোনো শব্দের ব্যবহার করছি না, যা কিনা মানুষের জ্ঞানের বাইরে, আবার, এমন কোনো শব্দও ব্যবহার করছিনা যা পড়তে খুব খারাপ শোনায়। আপনার লেখার ভাষাগত দিক নির্ভর করে শব্দশৈলীর উপরে।
এছাড়াও শুদ্ধ বানান প্রকাশ করবে আপনার সেই ভাষার উপর দক্ষতা। শুদ্ধ বানান লিখতে অবশ্যই নিজস্ব জ্ঞান থাকাটা অত্যাবশ্যকীয়। বানানের ব্যাপারটা গড়ে ওঠে সেই প্লে-গ্রুপ বা ক্লাস ওয়ান পরবর্তী সময় থেকেই। যারা স্কুল আর কলেজে বাংলা বানানের প্রতি সমীহ দেখায়নি, তারা তো বাংলা বানান ভুল করবে – এটাই স্বাভাবিক। যারা বানান ভুল করেন, তাদেরকে বলছি, বানান সন্দেজনক মনে হলে বাংলা অভিধান কিংবা অভ্র টাইপিং সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন। আপনার বন্ধু বা কাছের কারো সাহায্যও অনেক বড় ভূমিকা পালন করতে পারে বানান শুধরানোর ব্যাপারে। এটি অবশ্যই একদিনে ঠিক হবেনা, কারণ, ভুলের ব্যাপারটা একদিনে গড়ে ওঠেনি; তাইনা? সুতরাং ধৈর্য ধরে চেষ্টা করতে থাকুন।
বাক্যে সঙ্গতি ও যতি চিহ্নের সঠিক ব্যবহার করুন
অনেক লেখাতে আমি দেখেছি, বাক্যের সঙ্গতি ঠিক থাকেনা, মানে বাক্য মেলাতে পারেনা ঠিক মত। যা কিনা লেখাকে পাঠকের কাছে জটিল করে তোলে এবং পাঠক সেই লেখা পড়ার প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলে। তাই বলি কি, একটা পূর্ণ বাক্য লেখার পরে সেই বাক্যটি ভালো করে পড়ে দেখবেন। এছাড়াও যতি চিহ্নের সঠিক ব্যবহার না হলে লেখার সঙ্গতি এমনিতেই হারিয়ে যাবে। সঠিক স্থানে যতি চিহ্নের ব্যবহার আপনার লেখার সৌন্দর্যকে বাড়িয়ে তোলে বহুগুণ।
সমসাময়িক বা ট্রেন্ডিং ব্যাপারগুলোতে প্রাধান্য দিন
শুধুমাত্র টাকার জন্য লিখে গেলে শুধু টাকাই পাবেন। টাকার দিকে মনোযোগী হয়ে গেলে দেখবেন, আপনার লেখা পাঠকপ্রিয়তা পাচ্ছেনা। একজন লেখকের লেখা কিন্তু তখনই সার্থক হয়, যখন তার সেই লেখা পাঠকপ্রিয় হয়, সমাজ কিংবা দেশে আলোচনার বিষয়বস্তুতে পরিণত হয়। তাই সময় ও চারপাশের পরিস্থিতি বুঝে, সমাজ ও দেশের অবস্থা বুঝে ট্রেন্ডিং ব্যাপারগুলোতে মনোযোগী হওয়ার চেষ্টা করুন এবং সেইসব বিষয় নিয়ে লেখার চেষ্টা করুন; তাতে করে আপনার লেখাও পাঠকপ্রিয় হবে, ফলে আপনার মনের উপর তা ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। যার ফলে আরো ভালো এবং আকর্ষণীয় কিছু লেখার আগ্রহ পাবেন সামনের সময়গুলোতে।
লেখা শেষে কয়েকবার লেখাটি মনোযোগ সহকারে রিভাইজ করুন
যে এই কাজটি মনোযোগ সহকারে করতে পারবে, তার লেখাটাই সেরা হবে; বিশ্বাস করুন, আমি নিজের কথাই বলি, আমি জানি, আমার লেখাতে বানান ভুল কিংবা কোন প্রকার শব্দ বা বাক্যগত ভুল হয়না, কিন্তু তারপরেও লেখা শেষে বা সাবমিট করার পূর্বে মিনিমাম ৪ থেকে ৫ বার রিভাইজ দিই (বিশ্বাস করুন, তখন জানি কোথা থেকে বানান ভুল বের হয়ে আসে!), কারণ অভ্র তে টাইপ করার সময় লেখা এদিক সেদিক হবেই, হতে বাধ্য, ঠিক এই বাক্যটি লেখার সময় ৩ বার সমস্যায় পড়তে হয়েছে আমাকে। তাই আপনাদেরকেও বলছি, লেখা শেষে বারবার রিভাইজ দেয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
সবশেষে, খুব গুরুত্বপূর্ণ ও কার্যকরী একটি উপায় বলে দিচ্ছি ভালো আর্টিকেল বা লেখা লিখতে। এর চাইতে বড় ঔষধ মনে হয়না আর আছে; এটি আপনাকে ভালো আর্টিকেল লেখার ক্ষেত্রে সবচাইতে বেশি সাহায্য করবে এবং সব সমস্যা থেকে মুক্তি দেবে। কি, কবিরাজি স্টাইলে কথা বলে ফেললাম নাতো?
আপনাকে প্রচুর পরিমাণে বই, ব্লগ ও দৈনিক পত্রিকা পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।
উপরের এই ঔষধের ব্যাখ্যাতে আমি যাবোনা। কারণ, এর ব্যাখ্যা খুজেঁ বের করাটা আপনাদেরই কাজ। এই সু-অভ্যাসটি গড়ে তুলে লেখালেখি করতে থাকুন, বিশ্বাস করুন, আগামী তিন মাসের মাথায় আপনিই আমাকে ইনবক্সে বলবেন, “ধন্যবাদ ভাইজান, আপনার ওষুধ কাজে লেগেছে!”
আপাতত এতটুকুই থাকুক। আগামী পর্বে কিছু টিপসের পাশাপাশি আমি চেষ্টা করবো আপনাদেরকে ভালো কিছু ওয়েবসাইট সম্পর্কে পরিচয় করিয়ে দেয়ার।
ফেবুতে এসে দ্বীনি ভাইদের অন্তরগুলো শুকিয়ে গিয়েছে। ওতে পানি ঢালা জরুরী। তা পানি আসবে কোথা থেকে? আপাতত এর একটা উত্তর হচ্ছে কুর'আন থেকে। কুর'আনের একেকটা আয়াত আপনার অন্তরে জলসিঞ্চন করবে,মৃত গাছের পুনরায় গজানোর মত করে আপনার হৃদয়কেও আবার জীবিত করবে।.
.
কিন্তু দুঃখের বিষয় কি জানেন,ফেবুতে দ্বীনি লেখালেখির ক্ষেত্রে সবচেয়ে কম লাইক পড়ে কুর'আনের আয়াতে,তাফসির বিষয়ক পোস্টে। বিশ্বাস না হয় পর্যবেক্ষণ করে দেখুন। সবাই আসলে মজা চায়,নতুন কিছু জানতে-পড়তে চায়,আর কুর'আনের আয়াতের ক্ষেত্রে তাদের ভাব হয় এমন যে,আরে এতো জানিই।.
.
তাই তারা পড়েনা। কোনো বুযুর্গ থেকে সুন্দর কোনো কথা আমি যদি কোট করি দেখবেন প্রচুর লাইক পাব,কিন্তু একটা সুন্দর আয়াতের অর্থ যদি স্ট্যাটাসে দেই দেখা যাবে লাইকের খরা। ব্যাপারটা লাইক পাওয়া না পাওয়া নিয়ে নয়,ব্যাপার হচ্ছে লোকে পড়ে কি পড়ে না তা নিয়ে। লাইক হচ্ছে এর বহিঃপ্রকাশ মাত্র।.
.
মু'মিন হিসেবে দায়িত্ব ছিল অন্য পোস্ট পড়ি বা না পড়ি আয়াত ঠিকই পড়ব,দেখব আমার রব আমাকে কী বলেছেন। কিন্তু তা কি হচ্ছে? এজন্যই বলেছি ফেবুতে দ্বীনি ভাইদের অন্তরগুলো শুকিয়ে গেছে।.
"যখন কুর'আন তিলাওয়াত করা হয় তখন তা শ্রবণ করো এবং চুপ থাক,যাতে করে তোমরা রহমতপ্রাপ্ত হও।".
.
[ সূরা আল আ'রাফ:২০৭].
.
এতে শিক্ষার নিদর্শন রয়েছে। সে শিক্ষা আমরা কোথায় নিচ্ছি? আমরা তো কুর'আনের আয়াত লেখা স্ট্যাটাস দেখলে মনোযোগ দিয়ে পড়িনা। বুঝতে চেষ্টা করিনা যে আমাদের রব কী বললেন। এর জন্য কি জবাব দিতে হবে না? .
.
ইখতিলাফী মাস'আলা নিয়ে পোস্ট দিলে দেখা যায় লাইকের বন্যা বয়ে যায়,অমুক তমুক বিষয়ের ব্যাপারটাও তাই। ফলে আমাদের অন্তরগুলো কঠিন থেকে কঠিনতর হচ্ছে।.
" না বরং তাদের অন্তরে মরিচা পড়েছে,যা তারা উপার্জন করেছে।".
.
[ সূরাহ আল মুতাফফিফিন:১৪].
.
আমার ভাইয়েরা সময় এখনো আছে। যেসময়টুকু পরস্পর ঝগড়াঝাঁটিতে ব্যয় করে থাকেন তা আল্লাহর কালাম অধ্যয়নে ব্যয় করুন। অন্তরকে খুলে দিন। বিভিন্ন তাফসির নিয়ে বসুন। দেখুন, একেকটা আয়াত ইলমের কি বিস্ময়কর ভাণ্ডার। একবার এর প্রেমে পড়লে আর ছাড়া পাবেন না।.
.
আর নিজের সাথে একটা চুক্তিতে আসুন যে এখন থেকে অবশ্যই কুর'আনী যে কোনো বিষয়কে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দেবেন,হোক তা স্ট্যাটাস, মজলিস,হালাকা প্রভৃতি। আপনি আল্লাহর কালামকে ঊর্ধে রাখুন,আল্লাহ আপনাকে উপযুক্ত প্রতিদান দেবেন। আর দেখা যাবে এর ফলে আমাদের অন্তরের মরিচা দূর হয়ে যাবে, অন্তরগুলো নরম হবে,এই নিকৃষ্ট ভেদাভেদ নীতির হয়ত সেদিন পরিবর্তন হবে। আমরা তখন হব নিজেদের প্রতি সদয় আর কাফেরদের প্রতি কঠোর।.
নুপুরের দাম হাজার টাকা, কিন্তু তার স্থান পায়েই হয়... টিপের দাম এক টাকা হলেও তার স্থান কপালে...!!
- যে নুনের মতো তিতকুটে জ্ঞান দেয়, সে আসল বন্ধু। ইতিহাস সাক্ষী আছে, নুনে কখনো পোকা ধরেনি... আর মিষ্টিতে তো প্রতিদিনই পোকা ধরে, পিঁপড়ারাও ছাড়েনি...!!
- মোমবাতি জ্বালিয়ে মৃত মানুষকে স্মরণ করা হয় আর মোমবাতি নিভিয়ে জন্মদিন পালন করা হয়...!!
- মানুষ সোজা পথে চলতে চায় নাহ আর বাঁকা পথের প্রতি সবারই আগ্রহ বেশী... এজন্যই তো, মদ বিক্রেতাকে কারো কাছে যেতে হয় নাহ আর দুধ বিক্রেতাকে পাড়ায় পাড়ায় যেতে হয়...!!
- আমরা দুধ বিক্রেতাকে সর্বদা বলি, "জল মেশাননি তো?" আর মদে নিজেরাই জল মিশিয়ে খাই...!!
- আজ পর্যন্ত মানুষকে এটুকুই বুঝলাম... তাকে জানোয়ার বললে ক্ষেপে যায়, কিন্তু সিংহ বললে খুশি হয়...!!
৪০তম বিসিএস লিখিত প্রস্তুতি
ব্রেক্সিট
১. ব্রেক্সিট মানে কী?
ব্রিটেন এক্সিট' নামটিকে সংক্ষেপে ডাকা হচ্ছে ব্রেক্সিট নামে- যা হচ্ছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে ব্রিটেনের বেরিয়ে যাবার প্রক্রিয়া।
ইউরোপিয় ইউনিয়নভুক্ত ২৮টি দেশ একে অন্যের সাথে ব্যবসা-বাণিজ্য করতে পারে, এক দেশ থেকে অন্য দেশে যেতে পারে এবং সেখানে বসবাস বা কাজ করতে পারে।
৪০ বছরের বেশি সময় ইউনিয়নের সঙ্গে থাকার পর ২০১৬ সালের জুনে একটি গণভোট নিয়েছিল যুক্তরাজ্য, যেখানে ভোটাররা ইউরোপীয় ইউনিয়ন ছাড়ার পক্ষে ভোট দেন।
কিন্তু সেই ভোটের ফলাফলের সঙ্গে সঙ্গেই ব্রেক্সিট হয়ে যায়নি। এই বিচ্ছেদ ঘটার কথা ছিল ২০১৯ সালের ২৯ মার্চ তারিখে।
পটভূমি: যুক্তরাজ্যে অভিবাসীদের আধিক্য দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে এ নিয়ে ব্রিটিশ নাগরিকদের মধ্যে এক ধরনের অস্বস্তি রয়েছে। ইইউ'র নিয়ম অণুযায়ী ইইউভুক্ত ২৮টি দেশের নাগরিক ভিসা ছাড়াই এক দেশ থেকে আরেক দেশে প্রবেশ করার অধিকার রাখে। আর সে কারণে ডেভিড ক্যামেরন সরকার তার প্রথম মেয়াদে ইইউ'র বাইরের দেশ থেকে আসা অভিবাসীদের সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে কমিয়ে আনতে সক্ষম হলেও ইইউভুক্ত নাগরিকদের প্রবেশ ঠেকাতে পারেনি। নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী দ্বিতীয় মেয়াদে ইইউভুক্ত দেশের নাগরিকদের যুক্তরাজ্যে প্রবেশ নিরুৎসাহিত করতে চার বছরের জন্য সুবিধা ভাতা বন্ধ রাখার প্রস্তাব দেন ক্যামেরন। এতে খুশি হতে পারেননি ইইউভুক্ত দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা। তারা সদস্য দেশের নাগরিকদের সুবিধা ভাতা প্রদানে বৈষম্য করা হলে তা হবে ইইউর প্রতিষ্ঠার মূল উদ্দেশ্যের সাথে সাংঘর্ষিক হবে বলে দাবি তোলেন। আর এ কারণেই যুক্তরাজ্যকে ইইউতে রাখা না রাখার ব্যাপারে প্রশ্ন তৈরি হয়। ব্রেক্সিট প্রশ্নে ইইউভুক্ত নেতাদের সঙ্গে আলোচনায় অংশ নিয়ে অভিবাসীদের সুবিধা সীমিত করাসহ চারটি সংস্কার প্রস্তাব দেন ক্যামেরন এবং পরবর্তীতে সে প্রস্তাব নিয়ে ক্যামেরনের সঙ্গে সমঝোতায় পৌঁছান ইইউ নেতারা। ইইউ’র সঙ্গে সমঝোতার পর দেশে ফিরে ব্রেক্সিটের জন্য গণভোটের তারিখ ঘোষণা করেন ক্যামেরন এবং ২০১৬ সালের ২৩ জুন গণভোটে অণুষ্ঠিত হয়। ব্রিটেনের ইইউতে থাকা না থাকার প্রশ্নে দেশটির জনগণই ঐ গণভোটে চূড়ান্ত রায় দেন।
ভোটের ফলাফল: ইইউতে যুক্তরাজ্যের থাকার বিপক্ষে ৫১.৯ শতাংশ ও পক্ষে ৪৮.১ শতাংশ ভোট পড়ে। ইইউতে থাকার পক্ষে লন্ডন ও স্কটল্যান্ড শক্তিশালী অবস্থান নিয়েছে। এই দুই অঞ্চলে ৬০ শতাংশের বেশি ভোট ইউরোপের পক্ষে। তবে ইংল্যান্ডের উত্তরাঞ্চলে ইইউতে থাকার বিপক্ষে ভোট বেশি পড়েছে। এই গণভোটে ব্যাপক হারে ভোট দিয়েছেন ভোটাররা। এমনকি ব্রিটেনের ২০১৫ সালের সাধারণ নির্বাচনেও এত ভোট পড়েনি।
গণভোটে ইইউ এর সাথে যুক্তরাজ্যের বিচ্ছেদের রায় পাওয়ার পর একই বছরের ২৪ জুন প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন ডেভিড ক্যামেরুন। ক্যামেরুনের পদত্যাগের পর যুক্তরাজ্যের ৭৬তম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেন টেরেসা মে।
ভোট নিয়ে ব্রিটেনজুড়ে বিবাদ: ইংল্যান্ডে ব্রেক্সিটের পক্ষে ভোট দিয়েছে ৫৩.৪ শতাংশ। ওয়েলসও পক্ষে ভোট দেয়। সেখানে ইউরোপ ছাড়তে রায় দেয় ৫২.৫ শতাংশ ও থাকতে চেয়েছিল ৪৭.৫ শতাংশ। বিপরীতে স্কটল্যান্ড ও উত্তর আয়ারল্যান্ড ইউরোপীয় ইউনিয়নে থাকার পক্ষে সায় দিয়েছিল। স্কটল্যান্ডের ৬২ শতাংশ লোক ইউরোপের সঙ্গে থাকতে চাইলেও ৩৮ শতাংশ ছিল বিপক্ষে। উত্তর আয়ারল্যান্ডের ৫৫. ৮ শতাংশ ব্রেক্সিটের বিপক্ষে, আর ৪৪.২ শতাংশ ইউরোপ ছাড়ার পক্ষে ভোট দেন।
২. ব্রেক্সিট চুক্তি কী?
ব্রেক্সিট নিয়ে ভোটাভুটির পর, প্রক্রিয়া নিয়ে যুক্তরাজ্য আর ইউরোপীয় ইউনিয়নের মধ্যে আলোচনা শুরু হয়।
এই আলোচনার বিষয়, কী শর্তে বিচ্ছেদ হবে। এটা হচ্ছে বেরিয়ে আসার সমঝোতা যেখানে নির্ধারণ করা হবে, যে কী কী শর্তে ব্রিটেন ব্রেক্সিট থেকে বেরিয়ে আসবে। ছাড়াছাড়ি হয়ে যাওয়ার পরে কি ঘটবে, তা আলোচ্য বিষয় নয়।
গত বুধবার এই বিচ্ছেদের বিষয়ে খসড়া চুক্তি তুলে ধরেছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী টেরেসা মে। এখানে তার মূল বিষয়গুলো:
অর্থকড়ি:ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেনা চুকাতে যুক্তরাজ্য ৩৯ বিলিয়ন পাউন্ড দিবে।
সময়সীমা: ২০১৯ সালের ২৯ মার্চ থেকে ২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বর। এই সময়ের মধ্যে যুক্তরাজ্য এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন নিজেদের মধ্যে বাণিজ্যিক বিষয় ঠিক করে নেবে এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেদের মানিয়ে নেবে।
অভিবাসন: ৩১ ডিসেম্বর ২০২০ সালের মধ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়নের নাগরিকরা এবং তাদের পরিবার মুক্তভাবে যুক্তরাজ্যে আসতে পারবেন।
বাণিজ্য:অন্তর্বর্তী সময়ে ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে কোন পরিবর্তন হবে না।
উত্তর আয়ারল্যান্ড:ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা যুক্তরাজ্য, কেউ চায় না উত্তর আয়ারল্যান্ড আর রিপাবলিক অফ আয়ারল্যান্ডের মাঝে কোন কড়া সীমান্ত থাকুক। তাই দুই পক্ষের মধ্যে সমঝোতা হয়েছে, ব্রেক্সিট নিয়ে বোঝাপড়ায় যাই ঘটুক না কেন, এখানে সীমান্ত উন্মুক্ত থাকবে।
৩. উত্তর আয়ারল্যান্ড ও রিপাবলিক অফ আয়ারল্যান্ড
পুরো ব্রেক্সিট আলোচনার মধ্যে এটা দুই পক্ষের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কোন পক্ষই চায় না, উত্তর আয়ারল্যান্ড ও রিপাবলিক অফ আয়ারল্যান্ডের মাঝে প্রহরী চৌকি, তল্লাশি ঘটুক।
সুতরাং তারা একটি 'ব্যাকস্টপে' সম্মত হয়েছে, যার মানে এই দুইটি দেশের মাঝে কখনোই কড়াকড়ি সীমান্ত থাকবে না।
এর মানে পুরো যুক্তরাজ্যে না হলেও উত্তর আয়ারল্যান্ডে খাবার, পণ্যের মানে কিছু ইইউ রীতিনীতি অব্যাহত থাকবে।এই পদ্ধতি শুধুমাত্র তখনি কার্যকর হবে, যদি ইইউ আর যুক্তরাজ্যের মধ্যে অন্তর্বর্তীকালীন সময়েও কোন বাণিজ্য চুক্তি না হয়। কিন্তু বিষয়টি বিতর্কিত। অনেকে হয়তো বলবেন, এর ফলে যুক্তরাজ্যকে এখনো ইইউ আইনের মধ্যে থাকতে হচ্ছে। আবার উত্তর আয়ারল্যান্ডের ক্ষেত্রে আলাদা বিধিবিধান থাকবে, এটাও অনেকে পছন্দ করছেন না।
৪. ব্রেক্সিট চুক্তি নিয়ে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে ভোটাভুটি: প্রধানমন্ত্রী মে'র প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
এই চুক্তির বিষয়ে ইউরোপীয় নেতাদের সমর্থন আদায়ের জন্য চেষ্টা করবেন প্রধানমন্ত্রী টেরেসা মে। ২৯ মার্চ ২০১৯ ব্রিটিশ পার্লামেন্টের নিম্ন কক্ষ হাউজ অব কমন্সে টেরিজা মে'র চুক্তিটির পক্ষে ২৮৬ এবং বিপক্ষে ৩৪৪ ভোট পড়ে। ব্রেক্সিটের জন্য এটিই ছিল একমাত্র চুক্তি যাতে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের নেতাদের সাথে ব্রিটেনের মতৈক্য হয়েছিল। কিন্তু এ চুক্তিটি পার্লামেন্টে এতটাই সমালোচিত হয় যে পর পর তিনবার ভোটে দিয়েও এটি পাস করাতে পারলেন না প্রধানমন্ত্রী মিসেস মে।
ব্রেক্সিট অর্থাৎ ব্রিটেনের ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ত্যাগের ব্যাপারে তার নতুন পরিকল্পনা তার মন্ত্রীসভায় ও পার্লামেন্টে অনুমোদিত হবে না এটা স্পষ্ট হবার পরই তার পদত্যাগের ঘোষণা আসে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী টেরিজা মে ৭ই জুন ২০১৯ পদত্যাগ করেন।
৫. 'কিং অব প্রন' এবং 'মেড ইন ইংল্যান্ড': সফল বাংলাদেশি ব্যবসায়ীরাও যখন ব্রেক্সিট নিয়ে সংকটে
ব্রেক্সিট নিয়ে যে চরম অনিশ্চয়তা চলছে, তার ফলে ব্রিটিশ-বাংলাদেশি ব্যবসায়ীরাও এখন চরম উদ্বেগে। তাদের ব্যবসার ওপর এর প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। অনেকে ব্রিটেন থেকে তাদের ব্যবসা গুটিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন ইউরোপে।
ব্রিটেনের সবচেয়ে সফল বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের একজন ইকবাল আহমেদ। ব্রিটেনে তিনি সবচেয়ে বেশি চিংড়ি আমদানি করেন, আবার একই সঙ্গে সবচেয়ে বেশি চিংড়ি রফতানি করেন। তাকে এজন্যে 'কিং অব প্রন' বলেও ডাকা হয়। মিস্টার আহমেদের আত্মজীবনী গ্রন্থের শিরোণামও 'কিং প্রন - ড্রিমিং বিগ এন্ড মেকিং ইট হ্যাপেন।' সানডে টাইমস' ব্রিটেনের শীর্ষ ধনীদের যে তালিকা করে, একবার সেই তালিকায়ও তার নাম উঠেছিল।
ইকবাল আহমেদের সীমার্ক গ্রুপের ব্যবসা এখন বিস্তৃত ইউরোপ-আমেরিকার অনেক দেশে। কিন্তু ব্রেক্সিটকে ঘিরে গত তিন বছর ধরে যে অনিশ্চয়তা, সে কারণে এখন তিনি ব্রিটেন থেকে তার ব্যবসার একটা বড় অংশ নিয়ে যাচ্ছেন ইউরোপের বিভিন্ন দেশে।
"ব্রেক্সিটের প্রথম ধাক্কাতেই আমরা ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। কারণ পাউন্ডের দাম একদম পড়ে গেল। তারপর এখন তো চলছে অনিশ্চয়তা। ইউরোপে আমাদের যারা কাস্টমার, তারা এখনো বিশ্বাস করতে পারছে না যে আমরা ওদের মালামাল সরবরাহ করতে পারবো। আমরা তাদের আশ্বস্ত করার চেষ্টা করছি যে আমরা পারবো, কিন্তু তারপরও ওরা উদ্বিগ্ন।"
ইকবাল আহমেদ তার সী ফুড এবং অন্যান্য ব্যবসা পরিচালনা করেন ম্যানচেস্টার থেকে। ব্রেক্সিট নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হওয়ার পর তিনি তার ব্যবসা আর সম্প্রসারণ করতে পারছেন না। কারণ তাকে এখন বেশি নজর দিতে হচ্ছে ব্যবসা টিকিয়ে রাখার দিকে।
৬। ব্রেক্সিট: সংসদ স্থগিত করে বরিস জনসন প্রতিবাদের মুখে
ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে ব্রিটেনের বেরিয়ে যাবার নির্ধারিত তারিখ ৩১শে অক্টোবর ২০১৯ এর আগে ৫ সপ্তাহের জন্য সংসদ স্থগিত রাখার ঘোষণা দিয়েছে সরকার। তবে সরকারের মন্ত্রীরা এখনও বলছেন সংসদ স্থগিত করার অর্থ সংসদের মুখ বন্ধ করা নয়। ব্রিটেশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী বেন ওয়ালেস বলেছেন এটা কোন বৈপ্লবিক সিদ্ধান্ত নয়, এটা আইনের শাসনেরই অংশ। কিন্তু প্রধান বিরোধী দল লেবার পার্টির জন ম্যাকডোনেল সরকারের এই পদক্ষেপকে একটি 'ব্রিটিশ অভ্যুত্থান' বলে আখ্যায়িত করেছেন।
///
কালেক্টেড
কানাডার প্রেসিডেন্ট জাস্টিন ট্রুডোকে বলা হয় বর্তমান বিশ্বের সবেচেয়ে মানবিক, স্মার্ট ও মেধাবী রাষ্ট্রনেতা। তিনি কোন ইউনিভার্সিটিতে ছাত্ররাজনীতি করে এতো বড়ো নেতা হয়েছেন, জানাবেন। বারাক ওবামা আমেরিকার ইতিহাসে প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ প্রেসিডেন্টা। হার্ভাড ল’স্কুল থেকে পড়েছেন। তিনি কী প্রাচ্যের হার্ভাড থেকে ছাত্ররাজনীতির উপর ইভেনিং কোর্স করেছিলেন? জার্মানির চ্যান্সেলর মার্কেল, একত্রিশ বছর বয়সে কোয়ান্টাম কেমেস্ট্রিতে পিএইচডি করেছেন। রাজনীতি শেখার জন্য তিনি কোথায় ছাত্ররাজনীতি করেছেন? দুনিয়ার বাঘা বাঘা নেতা যারা পৃথিবী দাপটিয়ে বেড়াচ্ছেন—তাদেরকে রাজনীতি শিখতে ছাত্ররাজনীতি করতে হয় না। শুধুমাত্র রাজনীতি শেখার জন্য বাংলাদেশের নেতাদেরই ছাত্ররাজনীতি করতে হয়!
রাজনীতি করতে হলে দরকার হয় তিনটি জিনিস—সততা, কমিটমেন্ট ও সত্যউচ্চারণের সাহস। আর সাথে মেধা যুক্ত হলে সোনায় সোহাগা। ছাত্ররা তাদের বয়সে পড়বে। জ্ঞানার্জন করবে। কারণ এটার একটা সময় থাকে। চল্লিশ বছরে নেতা হওয়া যায়, চল্লিশ বছরে কী ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হয়ে ব্যাচেলর করা যায়? ছাত্রনং অধ্যয়ন তপ—এর বাহিরে তো কোন কথা নেই। সমাজের উন্নয়নে, মানুষের কল্যানে, বিদ্যাপীঠের উত্তরোত্তর মানবৃদ্ধিতে সংগঠণ করা, সহপাঠীদের সাথে তর্ক, বির্তক এগুলোর চর্চা করা অবশ্যই দরকার। এগুলোই হলো সত্যিকারের রাজনৈতিক চর্চা।
নেতার মাথায় ছাতা ধরার জন্য ধাক্কা-ধাক্কির নাম রাজনীতি না। নেতার সাথে ছবি তুলে পূজা করার নাম রাজনীতি না। নেতার কথায় সকাল-সন্ধ্যা উঠ-বসা করা, নেতার সাথে হুজুর হুজুর করার নাম রাজনীতি না। এটার নাম হলো পুচ্ছলেহন। নেতার ছায়া হয়ে থাকার জন্য যখন তখন কাউকে মারা, ধরে আনা ইত্যাদির অপকর্মের নাম রাজনীতি নয়। নেতার অপকর্মকে সমর্থন করার নাম রাজনীতি নয়। বাসে, ট্রেনে গায়ের জোরে সিট দখল করে রাখা, টাকা না দিয়ে খাওয়া, বড়ো ভাইয়ের চার্জে নিজের গায়ে গরম বোধ করার নাম রাজনীতি নয়। একটা পদের লোভে দিন-রাত নেতার ছায়া হয়ে থাকার নাম রাজনীতি না। এই রাজনীতির চর্চা করে রাজনীতিক হয় না, হয় পাষণ্ড। হয় বর্বর। নেতা হওয়ার জন্য ছাত্র রাজনীতি করতে হয়—এরচেয়ে খোঁড়া যুক্তি সম্ভবত বাংলাদেশ ছাড়া কোথাও খুঁজে পাওয়া যাবে না। আরো দুঃখের বিষয় হলো, আমাদের ছাত্র রাজনীতিতে এই চর্চাগুলোই হয়! এই চর্চা করে ছাত্রত্ব পার করা ছাত্ররা শিক্ষক হচ্ছে। অফিসার হচ্ছে। সরকারী ক্যাডার হচ্ছে। মানুষ পেটানোর যুব দক্ষ বাহিনী হচ্ছে।
একজন অযোগ্য উপাচার্যকে নামিয়ে সবচেয়ে মেধাবী, সৎ ও যোগ্য শিক্ষকটিকে উপাচার্য করার জন্য যুথবদ্ধ হওয়ার নাম ছাত্ররাজনীতি। শিক্ষকদের সামনে নৈতিক ও অধিকার আদায়ের প্রশ্ন করার নাম ছাত্র রাজনীতি। শিক্ষক নিয়মিত ক্লাস নেন না কেন, পরীক্ষা দেরি করে হচ্ছে কেন, রেজাল্ট দেরি করে দিবে কেন—এগুলোর জন্য প্রতিবাদ করার নাম ছাত্র রাজনীতি। জাতীয় নেতাদেরকে ক্যাম্পাসে ডেকে এনে তাদের কর্ম সম্পর্কে প্রশ্ন করার নাম ছাত্র রাজনীতি। বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্ঞান-গবেষণার জন্য বাজেট বৃদ্ধির দাবিতে কণ্ঠ তোলার নাম ছাত্র রাজনীতি। শিক্ষার মান বৃদ্ধিতে শিক্ষকদের বেতন-ভাতা বৃদ্ধি করার জন্য আন্দোলন করার নাম ছাত্র রাজনীতি। একজন শিক্ষক নিয়োগেও যদি অনিয়ম হয়, সেটার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার নাম ছাত্র রাজনীতি। বছর বছর গবেষণায় মান বৃদ্ধি না পেলে সেগুলো নিয়ে উর্ধ্বতন প্রশাসনিক কর্তাদের চাপ দেয়ার নাম ছাত্র রাজনীতি। দেশের সরকারের যে কোন অপকর্মের বিরুদ্ধে সমালোচনার নাম ছাত্র রাজনীতি।
আমাদের চলমান ছাত্র রাজনীতি থেকে সুফল আসবে—এমন বিশ্বাসে যারা এটিকে টিকিয়ে রাখার সমর্থন করে তারা হয় অজ্ঞ, নয় অসভ্য, নয় সুবিধাভোগী।
আমাদের যে দুই নেত্রী গতো বিশ-ত্রিশ বছর ক্ষমতায় আছে—তাদের যে দুই পুত্র রাজনীতি করছে, তারা কোন কালে কোথায় ছাত্ররাজনীতি করেছিলো, বলেন তো?
……….
গবেষক
নিউ জার্সি, যুক্তরাষ্ট্র।
ফ্রিলান্সিং- মধ্যবিত্ত পরিবারের তরুনদের স্বপ্নভঙ্গের নতুন ভাইরাস। দায়ী কে? পুরো লেখাটি না পড়ে, আপনি কখনোই লেখার উদ্দেশ্যটি বুঝতে পারবেন না। তাই উল্টাপাল্টা কমেন্ট করার আগে আপনি লেখাটি ভালোভাবে পড়ে নিবেন প্লিজ। আমরা তো সংবাদপত্রে শুধু সফলদের বিজ্ঞাপন দেখি। তাদেরকে অনুপ্রানিত করি। তাদের বাহবা দেই। কিন্তু আপনি কখনো ভেবে দেখেছেন যে, এই ফ্রিলান্সিং কত ছেলেকে অসহায় করে ফেলেছে??? আমি একদম বাস্তববাদী চিন্তাভাবনা করি। তাই একটি বাস্তব বিষয় নিয়ে লিখবো আজ। নিজের দেখা কিছু অভিজ্ঞতার কথা শেয়ার করবো। ফ্রিলান্সিং একটি সন্মানজনক পেশা। অনেক মেধার প্রতিফলন ঘটিয়ে ফ্রিলান্সিং করতে হয়। একটি স্কিল এর সাথে আর একটি স্কিল এমনভাবে জড়িত যে, যারা ফ্রিলান্সিং করে একমাত্র তারাই জানে যে, কত মেধা খাটিয়ে টাকা উপার্জন করতে হয়। যারা ফ্রিলান্সার তারা তো অবশ্যই খুব ভালো করে জানেন যে, যে কেউ এসেই ফ্রিলান্সিং করতে পারবে না। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে কাজ করতে হলে অবশ্যই দরকার আন্তর্জাতিক মানের দক্ষতা। তার পরেও আপনি দেখবেন যে, আজকাল বাস এর পেছনে পর্যন্ত দেখা যায় যে, কোন যোগ্যতা ছাড়াই আয় করুন।, ১০০ ভাগ নিশ্চয়তা ইত্যাদি ইত্যাদি হাবিজাবি চাইপের লেখা। তার ফলে কি হচ্ছে, ১০-১৫ হাজার টাকা দিয়ে ট্রেনিং করিয়ে শেষে বিদায়! এমন কি কোন রেকর্ড আছে যে, অন্তত ৫০ ভাগ ও সফল হয়েছে? আমি তো দেশের শ্রেষ্ঠ ট্রেনিং সেন্টারগুলোতে ট্রেনিং করেছি। একদম সৎভাবে বলতে গেলে, আমি সহ সফলতার হার মাত্র ১০ ভাগ। অর্থাৎ, ৩০ জন ষ্টুডেন্ট খেকে মাত্র ২ জন সফলভাবে কাজ করতে পারছে। বাকী সব ঝড়ে পড়েছে। আমি তাদের কথাই বলছি যারা ঝড়ে পড়েছে। তাদের কি হবে? তারা তো অনেক স্বপ্ন নিয়ে এসেছিলো মাসে ৩০-৫০ হাজার টাকা আয় করতে। অনেকে ধার করে এনেও কোচিং করেছে আমার দেখা মতে। তাদের ধারনা ছিলো যে, ৩ মাস ট্রেনিং করে পরে সুখী লাইফ যাপন করবে। বাবা মাকে সুখী করবে। কিন্তু তাদের যোগ্যতা সম্পর্কে নূন্যতম ধারনাও ছিলো না। অথচ যখন তারা আসলেই পারবে কি না এটি জানতে কোন ট্রেনিং সেন্টারের কনসাল্টেন্সির কাছে যোগাযোগ করছে, তারা বলেছে যে, কোর্স করার পর ১০০% আয় করা যাবে। তাহলে দোষটা কার? তিন মাস কোর্স করার পর যখন তার স্বপ্ন গুলো ভেঙ্গে চুরমার হয়ে যায়, তখন এর জন্য কে দায়ী? আসলে যে স্বপ্ন দেখিয়েছিলো সে ই দায়ী। এভাবে কত মানুষ ধোকা খাচ্ছে আর কতো মানুষ অসহায় জীবন যাপন করছে তার ইয়ত্তা নেই। আসলে ফ্রিলান্সিং কোন ছেলেখেলা নয়। সফল ফ্রিলান্সারদের জীবন নিয়ে ভেবে দেখবেন তারা কিভাবে সফল হয়েছে। তারা অনেক যোগ্যতার অধিকারী বলেই তারা আজ সফল। আর যে কেউ চাইলেই কোনদিন সফল হতে পারে না। তার মধ্যে গুন থাকা লাগে। লাগে সীমাহীন ধৈর্য। সহজভাষায় বলতে গেলে যেমন, ক্লাসের সবাই ই প্রথম হয় না তেমন ই সবাই ফ্রিলান্সার হতে পারে না। প্রথম শ্রেনির মেধা ও ধৈর্যসম্পন্ন মানুষগুলোই সফল ফ্রিলান্সার হয়। তাদের স্বপ্ন দেখাটা কি ভুল হয়েছে তাহলে? আসলে তা নয়। যারা তাদের এ মিথ্যা স্বপ্ন দেখিয়েছেন তারা ভুল করেছেন। তারা মিথ্যা স্বপ্ন দেখিয়ে তাদের স্বার্থ হাসিল করেছেন। বিনিময়ে আর একটি স্বপ্নময় মানুষকে করছে স্বপ্নভঙ্গ। তাদের কথা তো বাদ ই দিলাম। চিটার বাটপারদের দেশে স্বস্থির নিঃশ্বাস ফেলতে পারতাম যদি সরকার কোন ভালো কাজ করতো। কিন্তু খুব কষ্ঠ লাগে যে, সরকার এই কাজটি আরো ব্যাপকভাবে করছে। একেবারে অনুষ্ঠান করে তরুনদের স্বপ্নভঙ্গ বলা চলে। কোটি কোটি টাকার বাজেট হচ্ছে দেশে ফ্রিলান্সার বানানোর জন্য। কিন্তু কেউ কি সরকারী ট্রেনিং করে ফ্রিলান্সার হতে পেরেছে? উত্তর হবে না। যদি কেউ পেরেও থাকে তাহলে শতকরা ১-২% হতে পারে। তাহলে কেনো ৫ দিনের ট্রেনিং করিয়ে লক্ষ লক্ষ তরুনদের স্বাবলম্বী করার অপচেষ্ঠা চালিয়ে সরকারী টাকাগুলো অপচয় করা হচ্ছে??? আসলে কিছুই হয় নি। হয়েছে তরুনদের স্বপ্নভঙ্গ। কারন তারা কোথাও বলেনি একমাত্র এক্সট্রা অর্ডিনারিরা ই ফ্রিলার্ন্সি খাতে সফলতা পায়। সবাই কখনোই সফলতা পায় না। আমার সাথে অভিজ্ঞ ফ্রিলান্সাররা একমত হবেন যে, ৮০% যোগ্যতা নিয়েও অনলাইনে আয় স্থায়ীভাবে ধরে রাখা যায় না। স্থায়ীভাবে অনলাইনে আয় ধরে রাখতে হলে দরকার ১০০% দক্ষতা। আর তা না হলে অযথা সময় নষ্ঠ। আমাদের মানসিকতার ও দোষ আছে। আমি যখন আর আর ফাউন্ডেশনে ছিলাম তখন একদিন দেখেছিলাম যে, একজন লোক শুধুমাত্র মডেম কিনে চলে এসেছে রাসেল ভাইয়ের কাছে অনলাইনে আয় করার জন্য। সে মাত্র ১ দিন হয় ই-মেইল খুলেছে অথচ, আগামী তিন মাসের মধ্যে ওয়েব ডেভেলাপমেন্ট করে ফ্রিলার্ন্সি করতে চায়। বউ বাচ্চা নিয়ে সুখে থাকতে চায়। তার হিসাব মতে, রাসেল ভাই যদি অনেক যোগ্যতা সম্পন্য হয় মাসে ৫ লাখ টাকা আয় করে তবে আমার কম যোগ্যতা থাকলেও তো আমি মাসে অন্তত ১৫,০০০ টাকা আয় করতে পারবো। একদিক দিয়ে বিবেচনা করলে ঠিকই আছে। কিন্তু আবার অন্যদিক দিয়ে পুরুটাই বাঁশ। সত্যি কথাটা হলো আপনি কম দক্ষতা থাকলে ০০.০০০ টাকাও আয় করতে পারবেন না। আপনাকে পারফেক্ট হতেই হবে। আমি ক্লিয়ার করে বলে দেই যে, অনলাইনে আয় করা যায় শুনেই না লাফিয়ে আগে নিজের অবস্থানটা বুঝুন। আপনি অনলাইনে কাজ করার জন্য উপযুক্ত কি না। কারন অনেক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রও রয়েছে যে, ভালোমতো ইন্টারনেট চালাতে জানে না। অথবা তার কম্পিউটার এর প্রতি কোন আকর্ষন ই নাই। তবে তাকে দিয়ে কি করে ফ্রিলার্ন্সি করানো সম্ভব? যেখানে একজন ফ্রিলান্সার কে গড়ে ৮ ঘন্টা কম্পিউটার এ বসে থাকতে হয়! আবার সম্প্রতি এমনও দেখছি যে, অন্যজনের সফলতা দেখে অনেকে ফ্রিলান্সিং কে এতোই সহজ মনে করে যে, তারা ভাবে আমার গ্রামের পোলা যেহেতু টাকা আয় করে সেহেতু আমিও পারবো। কারন তার থেকে আমি ছাত্র হিসাবে অনেক ভালো! আমি স্পষ্ট করে বলতে চাই যে, প্রথাগত শিক্ষা ও অনলাইন ফ্রিলান্সিং সম্পূর্ন আলাদা জিনিস। তা ভালোমতো বুঝতে হবে। এখানে আগ্রহ ও ধৈর্য হচ্ছে সাফল্যের সবচেয়ে বড় চাবিকাঠি। আর কোন নতুন ব্যক্তি যদি তিন মাস শেখার পরে কোনভাবে অনুধাবন করে যে, তাকে দিয়ে ফ্রিলান্সিং করা সম্ভব নয় তবে তার মাঝে যে মানসিক শূন্যতা দেখা দেয়, তা সাড়াজীবন নিয়ে বয়ে বেড়াতে হয়। অনেককে দেখেছি নিরবে বড় স্বপ্ন দেখে পরে চোখের পানি ফেলতে। আবার অনেককে দেখেছি সফল হয়ে সুখের হাসি হাসতে। নিজেকে আগে প্রশ্ন করুন আপনি ফ্রিলান্সিং এর জন্য উপযুক্ত কিনা। নাকি খালি হুজুগে পড়ে ফ্রিলান্সিং করে ঘরে বসে বড়লোক হতে এসেছেন? মাঝপথে কি হচ্ছে? সরকারদলীয় কিছু গন্যমান্য ব্যক্তিগন মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে আর কিছু তরুন এর স্বপ্ন ভেঙ্গে চুরমার হয়ে যাচ্ছে। পোষ্টটি লেখার উদ্দেশ্য একটাই, সকল নতুনদের মাঝে একটা ম্যাসেজ পৌছিয়ে দেওয়া যে, সবার দ্বার ফ্রিলান্সিং করা সম্ভব নয়। আগে ভাবুন। তার পর স্বপ্ন দেখুন। অন্তত পরে হতাশ হতে হবে না। তবে কোন ট্রেনিং সেন্টার বা কাউকে আঘাত করা আমার মোটেও উদ্দেশ্য নয়। কেউ বিষয়টি জটিল করে দেখবেন না। আমি শুধু ব্যর্থ ফ্রিলান্সারদের স্বপ্ন ও তাদের ব্যর্থতার পর স্বপ্নভঙ্গের চিত্রটি তুলে ধরতে চেয়েছি। আপনাদের আশাহত করা আমার উদ্দেশ্য নয়। বরং এই লেখাটি আপনাকে সঠিক বিষয়টি ভাবতে সাহায্য করবে। Writer: শামীম হাসান শাকিল ভাই❤❤