Saturday, December 21, 2019

আর্টিকেল লিখে আয় করুন

আজকের এই আর্টিকেলে আমি আপনাদের বলার চেষ্টা করবো কীভাবে বাংলায় আর্টিকেল লিখে আয় করা যায়। ইংরেজিতে আর্টিকেল লিখে আয় করার জন্য হাজার হাজার ওয়েবসাইট আছে কিন্তু ইংরেজিতে সবাই দক্ষ না হওয়ার কারণে কিংবা পেমেন্ট মেথডের ঝামেলার কারণে অনেকেই সেসব সাইটে কাজ করতে চান না। সেজন্যে বাংলায় আর্টিকেল লিখে আয় করার চিন্তা মাথায় আসে। চলুন একেবারে গোড়া থেকে দেখে আসি কীভাবে একজন সফল আর্টিকেল রাইটার হিসেবে আয় করবেন।
লেখার প্রথমেই বলে নিচ্ছি, আর্টিকেল লেখা সহজ কোনো কিছু না। অনেকেই মনে করেন যে, ভালো ব্যাকরণ জানলে আর শব্দের ভান্ডার বিশাল হলেই আর্টিকেল লেখা যায়। আসলে কিন্তু তা না। আর্টিকেল লেখা এক ধরনের আর্টের মতো। সবাই তা পারেনা। সবার পক্ষে তা সম্ভবও নয়।
আমি ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে আছি প্রায় ৭ বছর ধরে। ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের পাশাপাশি আমি বিভিন্ন ব্লগে ও ওয়েবসাইটে আর্টিকেল লিখতাম। ছোটোগল্প থেকে শুরু করে উদ্যোক্তা, ক্যারিয়ার গাইড, টেকনোলজি, টিউটোরিয়ালসব বিভিন্ন বিষয়ে আর্টিকেল লিখতাম আমি। ২০১৫ থেকে এখন পর্যন্ত বেশ কিছু স্বনামধন্য ওয়েবসাইট ও ব্লগে লিখেছি। লেখার জন্যে সম্মানীও পেয়েছি এবং পাচ্ছি! এতোদিনের রাইটিং জার্নি তে অনেক কিছুই শিখেছি। এই আর্টিকেলে, আমার এই অভিজ্ঞতয়া গুলো টিপস আকারে আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। আশা করি, আর্টিকেলটা যেকোনো আর্টিকেল রাইটারের অথবা আর্টিকেল রাইটার হতে চান এমন কারো কাজে আসবে।
একইভাবে, আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং খাতেও ক্যারিয়ার গড়তে চান কিংবা ক্যারিয়ার গড়ার কথা ভাবেন তাহলে আপনাকে এসইও শিখতে হবে। আমরা জানি যে, এসইও এর দুটো ভাগ রয়েছে। অন পেইজ অপটিমাইজেশন আর অফ পেইজ অপটিমাইজেশন। অফ পেইজ অপটিমাইজেশনের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে আর্টিকেল রাইটিং। কেননা, অনলাইন বিশ্বে একটি সাইট কিংবা ব্লগ কী পরিমান জনপ্রিয়তা পাবে তা সাইটের আর্টিকেল রাইটিংয়ের উপরই নির্ভর করবে।
আর্টিকেল রাইটিংয়ের জন্য আপনাকে অনেকগুলো বিষয়ের উপরে গুরুত্বারোপ করতে হবে। একজন সফল এসইও এক্সপার্ট হিসেবেও আর্টিকেল রাইটিংয়ের গুরুত্ব অপরিসীম। তা ছাড়াও আর্টিকেল রাইটিং হচ্ছে একটি মাধ্যম যার মাধ্যমে অনলাইনে ক্যারিয়ার গড়ার ক্ষেত্রে রয়েছে বিশাল সম্ভাবনাময় সুযোগ। আপনি ছাত্র, চাকুরিজীবি, বেকার কিংবা গৃহিনী যা-ই হোন না কেন, আপনার হাতে যদি দৈনিক দুই থেকে তিন ঘন্টা ব্যয় করার মত সময় থাকে, তবে আপনি বাংলায় আর্টিকেল লিখে আয় করতে পারেন, আর সেই আয় বিকাশ কিংবা ব্যাংকের মাধ্যমে তুলে নিতে পারেন।
আর্টিকেল রাইটিং নিয়ে কিছু টিপস কিংবা কীভাবে, কোন সাইটে কাজ করে আয় করবেন; সেটা নিয়ে বিশ্লেষণ করার পূর্বে আমি আর্টিকেল রাইটারদের ভাগ সম্পর্কে বুঝিয়ে নিতে চাচ্ছি।

কাজের উপর ভিত্তি করে আর্টিকেল ৩ রাইটার ধরণের। যেগুলো হচ্ছে,

  • ব্লগ/ওয়েবসাইট রাইটারঃ বর্তমানে বাংলাদেশে অনেক ব্লগ রয়েছে যেগুলোতে লেখার জন্য আপনাকে অর্থ প্রদান করা হবে। সেগুলোতে লিখলে আপনি বেশ ভালো পরিমাণ আয় করতে পারবেন। এমন একটা সাইট হচ্ছে, হৈ চৈ ব্লগ।
  • পার্সোনাল ব্লগ রাইটারঃ আপনি চাইলে নিজের নামে একটি ব্লগ খুলে সেখানে ব্লগ সেকশনে আর্টিকেল লিখে আয় করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে আপনার ওয়েবসাইটটিকে আপনি মানিটাইজেশন করার পরে সেখান থেকে হিউজ পরিমাণ আয় করতে পারবেন। এম একটা সাইট হচ্ছে, আমার এই ওয়েবসাইটটি।
  • ফ্রিল্যান্স রাইটারঃ ফাইভার কিংবা আপওয়ার্কের মতো অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যেখান থেকে একজন ফ্রিল্যান্স রাইটার হিসেবে আয় করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে আপনাকে ওসব সাইটে ২০০-৫০০ শব্দের আর্টিকেল লিখে জমা দিতে হবে। ক্লায়েন্টের যদি আর্টিকেল পছন্দ নাহয় সেক্ষেত্রে আবার লিখতে হতে পারে।
কাজের সময়ের উপর নির্ভর করে আর্টিকেল রাইটার দুই ধরণের। যেগুলো হচ্ছে,
  • ফুলটাইম রাইটার, যারা শুধুমাত্র রাইটিংটাকেই তাদের পেশা হিসেবে নিয়েছে।
  • পার্টটাইম রাইটার, যারা রাইটিংয়ের পাশাপাশি অন্যান্য কাজেও নিজেদের ব্যস্ত রেখেছে।

ব্যক্তিগতভাবে আমি আমার ফেসবুকে অনেক মেসেজ পেয়ে থাকিঃ “কিভাবে ভালো লিখতে পারি? একটু হেল্প চাই”- এই টাইপের। কারণ, অনেকেই তাদের লেখালেখি শুরু করেছেন বা করতে চাচ্ছেন। আমি এটা বলছিনা যে লেখালেখি করে আপনি কোটিপতি হয়ে যাবেন, কিন্তু গাইডলাইন মেনে নিয়মিত লেখালেখি করলে আর আপনার লেখাগুলো পাবলিশ হলে অন্তত নিজের হাত খরচটা সহজেই তুলতেই পারবেন। ইয়ুথ কার্নিভাল নামে একটি ব্লগ আছে, যেখানে আমি একমাস লিখে সর্বোচ্চ বিশ হাজার টাকার উপর আয় করেছি। এমন অনেক সাইটই আছে যেখানে আপনি প্রত্যেক আর্টিকেলের জন্য ১০০ টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ৫০০, এমনকি ১০০০ টাকা পর্যন্তও পেতে পারেন। সেসব সাইটের নাম আর ডিটেইলস আমি এই আর্টিকেলের শেষের দিকে বলবো।




আমার ফেসবুক পেইজ।
যেকোনো প্রশ্নের জন্য কিংবা যেকোনো কাজেই নক করতে পারেন আমাকে!

আজকের এই আর্টিকেল লেখার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে,
  • রাইটাররা যেন আরো ভালো লেখা লিখতে পারেন।
  • নির্ভুল বানানে আরো উন্নত ভাষায় ও লেখার মাঝে যুক্তিখন্ডনে যাতে আরো বেশি পারদর্শী হতে পারেন।
  • রাইটারদের লেখার মান যেন প্রফেশনাল লেভেলে আসতে পারে।
  • পাঠকদের যাতে সাবলীল ভাষায় যুক্তিসম্পন্ন লেখা উপহার দিতে পারেন।
আমাকে যারাই জিজ্ঞেস করেছেন যে, “ভাই, ওটা কিভাবে করবো!”, “এটা কীভাবে শিখবো!” আমি বারবার শুধুমাত্র একটা কথাই বলেছি,
শিখতে হলে কিংবা জানতে হলে পড়তে হয়, চিন্তায় মগ্ন হতে হয়; আশেপাশের মানুষের সাথে মিশতে হয়, সমাজ আর চারপাশকে বুঝতে শিখতে হয়! ইন্টারনেটে হাজার হাজার ব্লগ আছে, ভালো ব্লগ থেকে শেখার চেষ্টা করুন আর খারাপ ব্লগ থেকে এটা জানার চেষ্টা করুন যে, কেনো এই ব্লগটাকে মানুষ খারাপ বলছে!

কোন বিষয়ের উপর লিখবেন সেটি নির্ধারণ করুন

কি নিয়ে লিখবেন, সেটি প্রথমেই ঠিক করে নেয়া উচিত। যেমনঃ আপনার মাথায় এলো, আপনি মিউজিক বা গান-বাজনা নিয়ে কিছু লিখবেন; এখন, গান-বাজনার ব্যপ্তি তো অনেক বড়, তাহলে এর কোন সাইড নিয়ে লিখবেন? বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে লিখতে পারেন, বাংলাদেশের বিভিন্ন ব্যান্ড দল নিয়ে, তাদের জনপ্রিয় গান, এলব্যাম, ব্যান্ডের জনপ্রিয় লাইন-আপ ইত্যাদি প্রসঙ্গে। আপনাকে অবশ্যই সঠিক বিষয়বস্তু প্রথমেই নির্ধারণ করে নিতে হবে। আপনি আপনার লেখার টপিক বা বিষয়বস্তু সম্বন্ধে কিছু পয়েন্ট আউট করে রাখতে পারেন যা লেখার ক্ষেত্রে খুব গুরুত্বপূর্ণ।

পূর্বপ্রস্তুতি বা পূর্বজ্ঞান রাখুন

লেখা শুরু করার আগে কিছুটা পূর্বপ্রস্তুতি কিংবা পূর্বজ্ঞান থাকা প্রয়োজন। যা আপনাকে পুরোদমে লিখতে সাহায্য করবে; লেখার মূল টপিক অনুযায়ী যুক্তিসঙ্গত লেখা লিখতে সহায়ক হবে। যেমনঃ কিছুদিন আগে আমি ইলুমিনাতি নিয়ে একটা লেখা লিখেছিলাম এই শিরোনামেঃ “ইলুমিনাতি বা দ্যা ইলিউমিনাটিঃ বিশ্ব যাদের নিয়ন্ত্রণে”। তো, এই লেখার পেছনে আমি যেখানে যেখানে গিয়েছি, যেখান থেকে তথ্যগুলো ধার নিয়েছি, যেসব ভিডিও দেখেছি সেগুলো সম্পর্কে লেখার নিচে সোর্স আকারে দিয়ে দিয়েছি। সেগুলোই আমার পূর্বজ্ঞান। সুতরাং মনে রাখবেন যে, কোন কিছু শূণ্য জ্ঞান নিয়ে না লেখাটাই শ্রেয়।

পাঠকদের চাহিদা বুঝে লিখুন

আপনার লেখাটি কোন ধরণের পাঠকের কাছে পৌছাচ্ছে, কোন বয়সী, কোন দেশী, তারা কেমন লেখা আশা করে – সব মিলিয়ে পাঠকের কথা , তাদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে লিখতে হবে। সেথ গডলিনের একটা উক্তি আছে,
Everyone is not your customer!
একইভাবে, সবার কাছে আপনার সব আর্টিকেল ভালো লাগবে না। এটাই স্বাভাবিক।

শব্দশৈলী ও নির্ভুল বানানে মনোযোগী হোন

শব্দশৈলীকে একটা আর্টিকেলের প্রাণও বলা যেতে পারে। কারণ, লেখাতে আপনার শব্দ নির্বাচন যত বেশি সাবলীল হবে, প্রাণোচ্ছল হবে, আপনার পাঠকদের কাছে আপনার লেখা তত বেশি আকর্ষণীয় হবে। যেমন, আমার এই লেখাতে আমি বঙ্কিমচন্দ্রের পুরোনো লেখার মত এমন কোনো শব্দের ব্যবহার করছি না, যা কিনা মানুষের জ্ঞানের বাইরে, আবার, এমন কোনো শব্দও ব্যবহার করছিনা যা পড়তে খুব খারাপ শোনায়। আপনার লেখার ভাষাগত দিক নির্ভর করে শব্দশৈলীর উপরে।
এছাড়াও শুদ্ধ বানান প্রকাশ করবে আপনার সেই ভাষার উপর দক্ষতা। শুদ্ধ বানান লিখতে অবশ্যই নিজস্ব জ্ঞান থাকাটা অত্যাবশ্যকীয়। বানানের ব্যাপারটা গড়ে ওঠে সেই প্লে-গ্রুপ বা ক্লাস ওয়ান পরবর্তী সময় থেকেই। যারা স্কুল আর কলেজে বাংলা বানানের প্রতি সমীহ দেখায়নি, তারা তো বাংলা বানান ভুল করবে – এটাই স্বাভাবিক। যারা বানান ভুল করেন, তাদেরকে বলছি, বানান সন্দেজনক মনে হলে বাংলা অভিধান কিংবা অভ্র টাইপিং সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন। আপনার বন্ধু বা কাছের কারো সাহায্যও অনেক বড় ভূমিকা পালন করতে পারে বানান শুধরানোর ব্যাপারে। এটি অবশ্যই একদিনে ঠিক হবেনা, কারণ, ভুলের ব্যাপারটা একদিনে গড়ে ওঠেনি; তাইনা? সুতরাং ধৈর্য ধরে চেষ্টা করতে থাকুন।

বাক্যে সঙ্গতি ও যতি চিহ্নের সঠিক ব্যবহার করুন

অনেক লেখাতে আমি দেখেছি, বাক্যের সঙ্গতি ঠিক থাকেনা, মানে বাক্য মেলাতে পারেনা ঠিক মত। যা কিনা লেখাকে পাঠকের কাছে জটিল করে তোলে এবং পাঠক সেই লেখা পড়ার প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলে। তাই বলি কি, একটা পূর্ণ বাক্য লেখার পরে সেই বাক্যটি ভালো করে পড়ে দেখবেন। এছাড়াও যতি চিহ্নের সঠিক ব্যবহার না হলে লেখার সঙ্গতি এমনিতেই হারিয়ে যাবে। সঠিক স্থানে যতি চিহ্নের ব্যবহার আপনার লেখার সৌন্দর্যকে বাড়িয়ে তোলে বহুগুণ।

সমসাময়িক বা ট্রেন্ডিং ব্যাপারগুলোতে প্রাধান্য দিন

শুধুমাত্র টাকার জন্য লিখে গেলে শুধু টাকাই পাবেন। টাকার দিকে মনোযোগী হয়ে গেলে দেখবেন, আপনার লেখা পাঠকপ্রিয়তা পাচ্ছেনা। একজন লেখকের লেখা কিন্তু তখনই সার্থক হয়, যখন তার সেই লেখা পাঠকপ্রিয় হয়, সমাজ কিংবা দেশে আলোচনার বিষয়বস্তুতে পরিণত হয়। তাই সময় ও চারপাশের পরিস্থিতি বুঝে, সমাজ ও দেশের অবস্থা বুঝে ট্রেন্ডিং ব্যাপারগুলোতে মনোযোগী হওয়ার চেষ্টা করুন এবং সেইসব বিষয় নিয়ে লেখার চেষ্টা করুন; তাতে করে আপনার লেখাও পাঠকপ্রিয় হবে, ফলে আপনার মনের উপর তা ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। যার ফলে আরো ভালো এবং আকর্ষণীয় কিছু লেখার আগ্রহ পাবেন সামনের সময়গুলোতে।

লেখা শেষে কয়েকবার লেখাটি মনোযোগ সহকারে রিভাইজ করুন

যে এই কাজটি মনোযোগ সহকারে করতে পারবে, তার লেখাটাই সেরা হবে; বিশ্বাস করুন, আমি নিজের কথাই বলি, আমি জানি, আমার লেখাতে বানান ভুল কিংবা কোন প্রকার শব্দ বা বাক্যগত ভুল হয়না, কিন্তু তারপরেও লেখা শেষে বা সাবমিট করার পূর্বে মিনিমাম ৪ থেকে ৫ বার রিভাইজ দিই (বিশ্বাস করুন, তখন জানি কোথা থেকে বানান ভুল বের হয়ে আসে!), কারণ অভ্র তে টাইপ করার সময় লেখা এদিক সেদিক হবেই, হতে বাধ্য, ঠিক এই বাক্যটি লেখার সময় ৩ বার সমস্যায় পড়তে হয়েছে আমাকে। তাই আপনাদেরকেও বলছি, লেখা শেষে বারবার রিভাইজ দেয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
সবশেষে, খুব গুরুত্বপূর্ণ ও কার্যকরী একটি উপায় বলে দিচ্ছি ভালো আর্টিকেল বা লেখা লিখতে। এর চাইতে বড় ঔষধ মনে হয়না আর আছে; এটি আপনাকে ভালো আর্টিকেল লেখার ক্ষেত্রে সবচাইতে বেশি সাহায্য করবে এবং সব সমস্যা থেকে মুক্তি দেবে। কি, কবিরাজি স্টাইলে কথা বলে ফেললাম নাতো?

আপনাকে প্রচুর পরিমাণে বই, ব্লগ ও দৈনিক পত্রিকা পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।

উপরের এই ঔষধের ব্যাখ্যাতে আমি যাবোনা। কারণ, এর ব্যাখ্যা খুজেঁ বের করাটা আপনাদেরই কাজ। এই সু-অভ্যাসটি গড়ে তুলে লেখালেখি করতে থাকুন, বিশ্বাস করুন, আগামী তিন মাসের মাথায় আপনিই আমাকে ইনবক্সে বলবেন, “ধন্যবাদ ভাইজান, আপনার ওষুধ কাজে লেগেছে!”

আপাতত এতটুকুই থাকুক। আগামী পর্বে কিছু টিপসের পাশাপাশি আমি চেষ্টা করবো আপনাদেরকে ভালো কিছু ওয়েবসাইট সম্পর্কে পরিচয় করিয়ে দেয়ার।

Sources:
  • রাইটারস মোশন গ্রুপ।
  • হৈ চৈ বাংলা
  • সামহোয়্যার ইন ব্লগ
  • ফুটপ্রিন্ট

No comments:

Post a Comment